আওলাদে রাসূল, গাউছুল আজম, অলিকুল শিরোমণি, বেলায়তের সম্রাট হযরত শাহসূফী মাওলানা সৈয়দ গোলামুর রহমান মাইজভান্ডারি (ক.) প্রকাশ হযরত বাবা ভান্ডারী কেবলা এর চন্দ্র বাষিকী ওরশ মোবারক সম্পন হয়েছে।
১১ সেপ্টেম্বর শুক্রবার ফটিকছড়ি মাইজভান্ডার দরবার শরীফের হাদী মন্জিলে জমিয়তে মঈনুল হাদী গাউছে মাইজভান্ডারী কমিটি বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনায় দিনব্যাপী কমসূচিতে ছিলো খতমে কোরআন, খতমে বোখারী, দোয়া ইউনুস, মিলাদ-মাহফিল, দরুদ সালাম, কেয়াম ও দেশ জাতির কল্যাণ কামনা করে মোনাজাত।

মাহফিলে তশরিফ আনেন শাহজাদা হযরত আলহাজ্ব তানভীর হাদী মাইজভান্ডারি (ম.জি.আ) ও শাহজাদা হযরত তাজভীর হাদী মাইজভান্ডারি (ম.জি.আ)।
উপস্হিতি ছিলেন চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের নিবার্হী সদস্য ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া আস্তানায়ে জহির ভান্ডারের সাজ্জাদানশীন পীরজাদা মুহাম্মদ মহরম হোসাইন মাইজভান্ডারি।
অন্যান্যদের মধ্যে উপস্হিতি ছিলেন, জমিয়তে মঈনুল হাদী গাউছে মাইজভান্ডারী কমিটি বাংলাদেশের সমন্বয়কারী, ইসলামী গবেষক মাওলানা কামরুল ইসলাম রাশেদ মাইজভান্ডারি, দরবারের খাদেম মো. কালাম মাইজভান্ডারী, মো. সুলতান মাইজভান্ডারি, সাজ্জাদ আলম মুন্না, মানিক দেওয়ান, হাসান ভান্ডারি, মন্জুর আলম মন্জু, হযরত ভান্ডারী, তারেক আজিজ, মো. আরিফ, মো. সোহেল, আবুল কালাম, জাফর শাহ, সাজ্জাদ, আব্দুর রহিম, আবু মাইজভান্ডারী, জিয়াউল আজিম সুমন মাইজভান্ডারী, শাহজাহান, মো. ফারুক প্রমুখ।
মিলাদ মাহফিল শেষে করোনা মহামারী থেকে দেশ ও জাতির মুক্তি কামনাসহ বিশ্বের সকল মুসলিম উম্মাহার শান্তি ও অগ্রগতি কামনা করে মোনাজাত করেন দরবারের সাজ্জাদানশীন শাহসূফী হযরত আলহাজ্ব মঈনুল কবির মাইজভান্ডারি (ম.জি.আ)।
মিলাদ মাহফিল পরিচালনা করেন শাহজাদা হযরত আলহাজ্ব তানভীর হাদী মাইজভান্ডারি (ম.জি.আ)।
মিলাদ মাহফিল শেষে মাইজভান্ডারি ছেমা মাহফিল পরিচালানা করেন কাওয়াল শিল্পী সজল শীল ও তার দল।