বর্তমান প্রেক্ষাপট নারী সমাজ এবং রাউজান

সৈয়দা রেহেনা আফরোজ

দইশত বছরের ও বেশী শাসন শোষন নির্যাতনের যাতাকলে পিষ্ট হয়ে অবশেষে পাকিস্তানীদের হারিয়ে
আমারা পেয়েছি একটি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। মুক্তিযুদ্বে বাবা- ভাই- বোন হারানো ধর্ষিতা মেয়েগুলিকে সহ্য করতে হচ্ছিন চরম অমানুষিক ানর্যাতন সহ অপমানের অপমানের গøানী। আর তাইতো হাজার বছরের শ্রেষ্ট বাংঙ্গালী জাতির পিতা বঙ্গব›দ্বু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন, ধর্ষিতা মেয়েদেও পিতার নামে আমার নাম লিখে দিও আর ঠিকনা ধানমন্ডির ৩২ নং । বঙ্গব›দ্বুর রাস্ট্রীয় অনান্য গুরুত্বপুর্ণ বিষয়ের মতো সমাজের মহিলাদের সুযোগ সুবিধা আর মান সম্মান নিয়ে ছিলেন সমাসভাবে সচেতন এবং সোচ্চার। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্টের সেই ঘৃণ্য কালো অধ্যায়ের পর থেকে চলছৈ নানা অরাজরকতা, অত্যাচার, নিষ্পেষনসহ জঘন্য ষড়যন্ত্র। এরপরএসকল যড়যন্ত্রের বিরুদ্বে দীর্ঘ সংগ্রামের পর বঙ্গব›দ্বুর সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর সমাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ নারীদের অধিকার রক্ষাসহ ক্ষমতায়নে বাস্তবায়ন করেছেন নানা পদক্ষেপ । যার ফলশ্রæতিতে আজ পুরুষের পাশাপাশি মেয়েরা ও সমান তালে এগিয়ে গেছে । কিন্তু বর্তমানে বৈশি^ক মহামারী করোনা ভাইরাসের মধ্যে ও জাতির জন্য একটি চরম উদ্বোগের বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে র্ধষনের একটি চরম জঘন্য অপরাধ। সম্প্রতি দেশে একের এক ধর্ষনের ঘটনা ঘটে চলছে । মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার ধর্ষনের বিরুদ্বে কাজ করে চলছে। কিন্ত সরকার কিংবা আইন কি এককভাবে র্ধষনরোধে সক্ষম? ঘাঁ অবশ্যই সরকারের সচেতনতা এবং সময়পেয়েগি আইন এবং আইনের বাস্তবায়ন বাধ্যতামুলক । কিন্ত তার সাথে দরকার জনগনের সচেতনতা এবং নিজ নিজ অবস্থান হতে পদক্ষেপ । এক্ষেত্রে আমরা রাউজান এর উদাহারন টানতে পারি । চট্টগ্রামের রাউজানে সরকারের অনান্য সুযোগ সুবিধার পাশাপাশি মহিলাদের জন্য সরকারের সখল সুযোগ সুবিধাগুলি ন্যায়সংগতভাবে বন্টন করা হয় । সাংসদ ফজলে এবি এম ফজলে করিম চৌধুরীর নেতৃত্বে আইন শৃংখরা রক্ষা বাহিনীর সদস্য, উপজেলা প্রশাসন, সাংসদ পুত্র ফারাজ করিম চৌধুরী ও তার গঠিত হেল্প ডেক্স ধর্ষনের মতো কোন ঘটনা রাউজানে সংগঠিত হতে দেয়নি । ইভটিজিং, মাদক, প্রতিরোধে শক্ত হাতে প্রতিরোধ করা হচ্ছে রাউজানে । রাউজানে যে কোন ভুক্তভোগি নারী তার সমস্যরা কথা অকপটে জানাতে পাওে এবং দ্রæত সমাধান পায় । ভুক্তভোগিদের নাম ঠিকানা প্রকাশ না করার প্রতিশ্রæতিতে সাংসদ পুত্র ফারাজ করিম চৌধুরীর হেল্প ডেক্স কাজ করছে। যৌতুক সহ নারী নির্যাতনের বিরুদ্বে রয়েছে সাংসদ এবি এম ফজলে করিম চৌধুরীর জিরো টলারেন্স।একারনে যে কোন হয়রানীর শিকার হলে যে কোন মানুষ সাংসদকে বলে দিতে পারে নিসংকোচে। ভুক্তভোগিরা সকল প্রকার সহায়তা পায় রাউজানের সাংসদ থেকে।তাই বর্তমানে বাংলাদেশে ধর্ষনের ঘটনার মতো জঘন্য ও ঘুণ্য অপরাধকে লাগাম টেনে ধরতে দেশের সবগুলেঅ সংসদীয় আসনের রাউজানের এসব পদক্ষেপ খুবই কার্যকর হবে এটা অস্বীকার করার উপায় নেই ।
লেখক, সৈয়দা রেহেনা আফরোজ . প্রভাষক, রাউজান সরকারী কলেজ , রাউজান চট্টগ্রাম।