ফটিকছড়ি সাংবাদিক পরিষদ-চট্টগ্রামের নেতৃবৃন্দের সাথে চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এটিএম পেয়ারুল ইসলামের মতবিনিময়

ফটিকছড়ি সাংবাদিক পরিষদ-চট্টগ্রামের নেতৃবৃন্দ চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এটিএম পেয়ারুল ইসলামের মতবিনিময় ফটিকছড়ি সাংবাদিক পরিষদ-চট্টগ্রামের নেতৃবৃন্দের সাথে চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এটিএম পেয়ারুল ইসলামের মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৭ জুলাই) দুপুরে চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের কার্যালয়ে এ মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় এ টি এম পেয়ারুল ইসলাম বলেন, রাজনীতি হচ্ছে আমার জন্য ইবাদত। আর আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে যুক্ত থাকতে পারাকে পুণ্যের কাজ মনে করি। অনেক প্রলোভন, লোভ আমাকে নীতিহীন করতে পারেনি। অনেক অত্যাচার-নির্যাতন, জেল-জুলুম, মামলা আর কতিপয় ষড়যন্ত্রকারীর বঞ্চনা সত্বেও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ বাস্তবায়ন আর জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে আছি।এই আওয়ামী লীগ এনেছে আমাদের স্বাধীনতা। আওয়ামী লীগই দেশকে উন্নত আর সমৃদ্ধ করে চলেছে। তিনি আরও বলেন, ফটিকছড়ির উন্নয়নের স্বার্থে সাংবাদিকসহ সকলের ঐক্যবদ্ধ থাকা জরুরী। সকলে মিলে ফটিকছড়িকে এগিয়ে নিতে হবে। ফটিকছড়ির বিগত উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের প্রতিটিতে আমার ভূমিকা আছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিদ্যুতায়ন, অবকাঠামোসহ প্রতিটি প্রকল্পের জন্য পরিশ্রম করেছি। রামগড় স্থল বন্দর ও ইমিগ্রেশন প্রকল্প আমার প্রস্তাবে হয়েছে। আগামীতে নাজিরহাট পুরাতন সেতুর স্থলে নতুন সেতু স্থাপন সম্পন্ন করা হবে। জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর পুরো চট্টগ্রামে উন্নয়নের কাজ করে যাচ্ছি। ফটিকছড়ি সাংবাদিক পরিষদ–চট্টগ্রাম এর নেতৃবৃন্দ ফটিকছড়ি উন্নয়নে ও জননেত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করে যাবে।
এতে আরও উপস্থিত ছিলেন, নাজিরহাট পৌরসভার মেয়র এ কে জাহেদ চৌধুরী, ফটিকছড়ি সাংবাদিক পরিষদ এর সহ সভাপতি রাশেদ মাহমুদ, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ফারুক, যুগ্ম সম্পাদক মিয়া আলতাফ, সাংগঠনিক সম্পাদক বাচ্চু বড়ুয়া, নির্বাহী সদস্য বিপুল বড়ুয়া, রতন কান্তি দেবাশীষ, সদস্য এস এম ইফতেখারুল ইসলাম,নির্মল চন্দ্র দাশ, শতদল বড়ুয়া, আহসান করিম রিটন, সুমন কুমার দে, আব্দুস সাত্তার, এম আর আমিন, অনুজ দেব বাপু, রেজাউল করিম, শ্যামল নন্দী।