বিজিএমইএ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর ২০১৯-২১ মেয়াদের পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। শনিবার (৬ এপ্রিল) সকাল ৮ টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। ঢাকায় বিরতিহীনভাবে এই ভোট চলবে বিকেল চারটা পর্যন্ত।

এবারের নির্বাচনে দুটি প্যানেল লড়ছে। সম্মিলিত-ফোরামের নেতৃত্বে রয়েছে মোহাম্মদী গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুবানা হক। আর স্বাধীনতা পরিষদের নেতৃত্বে রয়েছেন ডিজাইন অ্যান্ড সোর্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম।

বিজিএমইএর পরিচালক পদের সংখ্যা ৩৫। সমসংখ্যক এই পদের বিপরীতে ঢাকা ও চট্টগ্রাম অঞ্চলে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। তবে চট্টগ্রামে শুধুমাত্র একটি প্যানেলের প্রার্থী থাকায় ঢাকায় ২৬ পরিচালক পদের বিপরীতে দুই প্যানেলের ৪৪ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছেন। স্বাধীনতা পরিষদ চট্টগ্রামে প্রার্থী না দেয়ায় সেখানে সম্মিলিত ফোরামের ৯ প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
বিজ্ঞাপন

ঢাকার বিজিএমইএর কার্যালয়ে সকাল আটটা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ভোট হবে। এবার মোট ভোটার ১ হাজার ৯৫৬ জন। তার মধ্যে ঢাকার ১ হাজার ৫৯৭ এবং ৩৫৯ জন চট্টগ্রামের।

সম্মিলিত-ফোরামের প্রার্থীরা হলেন হলেন রুবানা হক, এস এম মান্নান, ফয়সাল সামাদ, মোহাম্মদ নাছির,আসিফ ইব্রাহিম, আরশাদ জামাল, এম এ রহিম, কে এম রফিকুল ইসলাম, মো. শহীদুল হক, মশিউল আজম, ইনামুল হক খান, মাসুদ কাদের, ইকবাল হামিদ কোরাইশী, নাছির উদ্দিন, কামাল উদ্দিন,সাজ্জাদুর রহমান মৃধা, রেজওয়ান সেলিম, মুনির হোসেন, এ কে এম বদিউল আলম, মিরান আলী,মোহাম্মদ আবদুল মোমেন, মোশারফ হোসেন ঢালী,শিহাব উদ্দোজা চৌধুরী, মহিউদ্দিন রুবেল, শরীফ জহির ও নজরুল ইসলাম। চট্টগ্রাম অঞ্চলে এই প্যানেলের বিজয়ীরা হলেন মোহাম্মদ আব্দুস সালাম, এ এম চৌধুরী, এ এম মাহবুব চৌধুরী, এনামুল আজিজ চৌধুরী, মোহাম্মদ আতিক, খন্দকার বেলায়েত হোসেন,অঞ্জন শেখর দাশ, মোহাম্মদ মুছা ও মোহাম্মদ মেরাজ-ই-মোস্তফা।

অন্যদিকে স্বাধীনতা পরিষদের প্রার্থীরা হলেন জাহাঙ্গীর আলম, দেলোয়ার হোসেন, হুমায়ুন রশিদ, রফিক হাসান, সাইফুল ইসলাম, শওকত হোসেন, খন্দকার ফরিদুল আকবর, জাহাঙ্গীর কবির, জাহিদ হাসান,শরিফুল আলম চৌধুরী, কাজী আবদুস সোবহান,জহিরুল ইসলাম, কাজী মাহয্যাবিন মমতাজ, মাহমুদ হোসাইন, হোসেন সাব্বির মাহমুদ, আয়েশা আক্তার, মো. ওয়ালীউল্লাহ এবং ওমর নাজিম হেকমত।