চট্টগ্রাম নগরের বিভিন্ন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পুলিশ বলছে, গ্রেপ্তাররা বিভিন্ন থানায় অস্থিতিশীলতা সৃষ্টিকারী, পরিকল্পনাকারী ও সহযোগী।
বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) দুপুরে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, হালিশহর থানার অভিযানে মো. আব্বাস (৪৫), চান্দগাঁও থানার আসামি সফদার আলী প্রকাশ মিজান (৩৮), মো. ইউনুস (২৮), মো. মিজান (২২), মো. রইস উদ্দিন (৪৫), মো. আব্দুর শুক্কুর (২৮), মো. তোফায়েল (২০), মো. ইমন (২৫), জিহাদ (২২), শহিদুল ইসলাম প্রকাশ ফরিদ (৩০), আকবরশাহ্ থানার আসামি মো. বেলাল (৪৫), কাজী মো. ইমরান হোসেন (২২), সদরঘাট থানার আসামি মো. জামাল মুন্সি (৪৮), মো. মনির হোসেন (৩৮), ডবলমুরিং মডেল থানার আসামি মো. শামীম হোসেন মজুমদার (৩৫), মো. সইফুল আলম (৩৮), রাব্বি আল আহমেদ (২৮), মহিউদ্দিন (৪০), মো. ফারুক (২৭), বাকলিয়া থানার আসামি মো. আকরাম হোসেন প্রকাশ আকবর সরকার (২৫), মো. সোহেল (২৭), জহিরুল ইসলাম (৪৫), মো. শাহিনুর রহমান (৩২), কর্ণফুলী থানার আসামি মো. সালাহ উদ্দিন (৩০), চকবাজার থানার আসামি মো. শাকিল (২৪), মো. আনোয়ার হোসেন প্রকাশ মালিঙ্গা (২৬), মো. হুময়ুন কবির (৪৫), পাহাড়তলী থানর আসামি মো. নাজিম উদ্দিন (৩৪), বন্দর থানার আসামি মো. মানিক (২৫), ইপিজেড থানার আসামি আব্দুল কাদের ইমন (২৩), আসাদুজ্জামান রাফি (২৬), কোতোয়ালী থানার আসামি মো. ইউনুছ (২৯), মো. ইমাম হোসেন (৩৭), মো. রহমত (৩২), খুলশী থানার আসামি নুরুল হক (৩২), মো. বাবুল (২০), মো. সাদ্দাম হোসেন (৩৫) ও পাঁচলাইশ মডেল থানার আসামি কর্ণফুলী উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মো. নাজিম উদ্দিন হায়দার (৪৭)।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) দিবাগত রাত ১২টার পর থেকে বুধবার (১৯ মার্চ) রাত পর্যন্ত বিভিন্ন থানা এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র জনতার ওপর হামলাসহ বিশেষ ক্ষমতা আইনে, সন্ত্রাসী বিরোধী আইনে ও পেনাল কোড আইনে এক বা একাধিক মামলা রয়েছে।