আসন্ন ইউপি নির্বাচনে বাঁশখালী উপজেলার খানখানাবাদ ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ঢোল প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছেন এডভোকেট মঈনুল হোসাইন সোহেল। এদিকে, প্রতীক পাওয়ার খবরে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মঈনুল হোসাইন সোহেলের নির্বাচনী এলাকায় কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস শুরু হয়। তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়ন পত্র দাখিলের শেষ সময় ছিল ১৭ মে ও মনোনয়নপত্র বাছাই ছিল ১৯ মে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল দায়ের করা সময় ছিল ২০ থেকে ২২ মে পর্যন্ত। আপিল নিষ্পত্তির সময় ২৩ থেকে ২৫ মে। এছাড়া প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ছিল ২৬ মে। প্রতীক বরাদ্দ হয়েছে ২৭ মে। আর ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১৫ জুন। প্রতীক পাওয়ার পরে স্বতন্ত্র প্রার্থী মঈনুল হোসাইন সোহেল বলেন, আমি বাঁশখালী উপজেলার ৩নং খানখানাবাদ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী, গত ১৭ মে মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষ তারিখে আমি চেয়ারম্যান পদে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে মনোনয়নপত্র জমা দিতে যাই। কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত বিলম্বের কারণে বিকাল বেলা পৌণে ৫টার দিকে আমি রিটার্নিং অফিসার এর কক্ষের সামনে যাই তদাবধি ৫টা বেজে যাওয়ায় এবং সময় বিলম্বের কারণে নমিমেশন ফরম জমা দিতে পারিনি। আমি বিষয়টি পরেরদিন গত ১৮ মে সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসকে লিখিতভাবে অবহিত করি, সেখানে কোনো প্রতিকার না পেয়ে গত ২২ মে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বরাবরে হাজির হয়ে লিখিত আবেদন করি। সেখান থেকেও যথাসময়ে কোনো সিদ্ধান্ত না পেয়ে মহামান্য হাইকোর্ট বিভাগে রীট পিটিশন নং ৬৬১০/২২ দায়ের করি। রীট শুনানী অন্তে গত ৭ জুন মহামাণ্য হাইকোর্ট বিভাগের দৈত বেঞ্চের বিচারপতি মহোদয়গণ আদেশ প্রচার করে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং খানখানাবাদ ইউনিয়ন রিটার্নিং অফিসারসহ উক্ত রীটের ৫জন বিবাদীকে রুল ইস্যু করেন এবং রিটার্ণিং অফিসারকে আমার মনোনয়ন ফরম গ্রহণ করে যাচাই বাচাই অন্তে বৈধ পাওয়া গেলে প্রতীক বরাদ্দের নির্দেশনা দেন। প্রসঙ্গত, একই দিনে বাঁশখালী উপজেলার খানখানাবাদ ইউনিয়ন-সহ দেশের ১৩৫টি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি), ছয়টি পৌরসভা ও একটি উপজেলা পরিষদে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। >> প্রেস রিলিজ











