ফতেয়াবাদ স্কুল ১৯৯৯-২০০০ ব্যাচের সংগঠন ‘ফ্রেন্ডস এসোসিয়েশন’র শ্রদ্ধা

মহান বিজয় দিবস ‘২১ উপলক্ষে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানিয়েছেন ফতেয়াবাদ আর্দশ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের এস এস সি ১৯৯৯-২০০০ ব্যাচের ছাত্রদের অরাজনৈতিক সংগঠন ” ফ্রেন্ডস এসোসিয়েশন “। সকাল থেকে নানান আয়োজনে কর্মসূচি শুরু করে সংগঠনের সদস্যবৃন্দ।

এ সময় বক্তরা বলেন রক্তঝরা সংগ্রামের পথ বেয়ে এসেছিল স্বাধীনতা, মুক্ত আকাশে উড়েছিল লাল-সবুজের ঝাণ্ডা; সেই বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীতে দাঁড়িয়ে সমৃদ্ধ আগামীর স্বপ্নে চোখ রাখা বাংলাদেশ আবারও জানাল- এ জাতিকে দাবিয়ে রাখা যাবে না।

ঔপনিবেশিক শাসন শেষ হয়েছিল ১৯৪৭ সালে, কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের পা আটকে ছিল পাকিস্তানি বেড়িতে। সেই শেকল ভাঙার মন্ত্র শেখানো শেখ মুজিবুর রহমান হয়ে ওঠেন বাংলার মানুষের ভালোবাসার বঙ্গবন্ধু।

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাতে হানাদারের আক্রমণের পর বঙ্গবন্ধুই দেন স্বাধীনতার ডাক, শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। তা সফল পরিণতি পায় নয় মাস পর পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে।

১৬ ডিসেম্বর ঢাকার তৎকালীন রেসকোর্স (এখন সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ময়দানে মুক্তিবাহিনী ও ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় সেনা কমান্ডের যৌথ নেতৃত্বের কাছে আত্মসমর্পণ করেন যুদ্ধে পাকিস্তানকে নেতৃত্ব দেওয়া লেফটেন্যান্ট জেনারেল আমীর আব্দুল্লাহ খান নিয়াজী। ১৬ ডিসেম্বর বাঙালির জাতিরাষ্ট্র গঠনের জন্মযুদ্ধে জয়ের দিন।

যার মধ্যে করোনার নতুন ধরন ” ওমিক্রন ” থেকে নিরাপদ থাকতে জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম উল্লেখযোগ্য। আরও নানান কর্মসূচি শেষে শহীদদের আত্মার মাগফিরাত ও শান্তি কামনা করে বিজয়ের কর্মসূচির সমাপ্তি ঘোষণা করে।