রাউজানে যথাযোগ্য মর্যদায় ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালিত

শফিউল আলম, রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধিঃ ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে গতকাল ৭ মার্চ রবিবার সকালে রাউজান উপজেলা মুক্তিযুদ্ব স্মৃতি কমপ্লেক্সে ভবনের সামনে জাতির জনক বঙ্গবন্দ্বু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কয্যে পুস্পস্তবক অর্পন করেন রেলপথ মন্ত্রনালয় সর্ম্পকিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবি এম ফজলে করিম চৌধুরী এমপি, রাউজান উপজেলা চেয়ারম্যান এহেসানুল হায়দার বাবুল, রাউজান উপজেলা নির্বাহী অফিসার, রাউজান উপজেলা মুক্তিযোদ্বা সংসদ, রাউজান উপজেলা স্কাউটস, রাউজান উপজেলা আওয়ামী লীগের মুন্সির ঘাটা কার্যলয়ের সামনে জাতির জনক বঙ্গবন্দ্বু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তবক অর্পন করেন রাউজান উপজেলা আওয়ামী লীগ, পৌরসভা আওয়ামী লীগ, রাউজান উপজেলা যুবলীগ, উপজেলা ছাত্রলীগ, রাউজান পৌরসভা ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ্ব । ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে রাউজান উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে উপজেলা পরিষদ হলে বঙ্গবন্দ্বু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষণ, কবিতা,আবৃতি, গান ও নৃত্য প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিজয়ীদের পুরস্কার বিতরণী ও আলোচনা সভা অনুষ্টিত হয় । রাউজান উপজেলা নির্বাহী অফিসার জোনায়েদ কবির সোহাগের সভাপতিত্বে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসার নিয়াজ মোরশেদের সঞ্চালনায় অনুষ্টিত আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্টানে প্রধান অতিথি ছিলেন রাউজানের সাংসদ রেলপথ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবি এম ফজলে করিম চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান একেএম এহেছানুল হায়দর চৌধুরী বাবুল, রাউজান পৌরসভার মেয়র জমির উদ্দিন পারভেজ, ভাইস চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ, উপজেলা আ.লীগের সি. সহ-সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম, সহকারী কমিশনার (ভূমি) অতীশ দর্শী চাকমা । অনুষ্টানে গান পরিবেশন করেন রাউজান শিল্পকলা একডেমির শিল্পীরা । আলোচনা সভা শেষে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ ভাসন দিবস উপলক্ষে ভাষণ, আবৃতি, গান ও নৃত্য প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিজয়ীদের পুরস্কার বিতরণ করেন প্রধান অতিথি রেলপথ মন্ত্রনালয় সর্ম্পকিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবি এম ফজলে করিম চৌধুরী এমপি ।
রাউজান উপজেলা আওয়ামী লীগ
ঐতিহাসিক ৭মার্চ উপলক্ষে রাউজান উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যলয়ে রাউজান উপজেলা আওয়ামী লীগ, রাউজান পৌরসভা যুবলীগ, ছাত্রলীগের যৌথ উদ্যোগে আলোচনা সভা গতকাল ৭ মার্চ রবিবার দুপুরে অনুষ্টিত হয় । রাউজান উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কাজী আবদুল ওহাবের সভাপতিত্বে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক অধ্যক্ষ কফিল উদ্দিন চৌধুরীর সঞ্চালনায় অনুষ্টিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন সাংসদ রেলপথ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবি এম ফজলে করিম চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান একেএম এহেছানুল হায়দর চৌধুরী বাবুল, রাউজান পৌরসভার মেয়র জমির উদ্দিন পারভেজ, ভাইস চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ, উপজেলা আ.লীগের সি. সহ-সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম, আওয়ামী লীগ নেতা শাহ আলম চৌধুরী, ইরফান আহম্মদ চৌধুরী, স্বপন দাশ গুপ্ত, কামরুল হাসান বাহাদুর, পৌর কাউন্সিলর কাজী মোহাম্মদ ইকবাল, কাউন্সিলর বশির উদ্দিন খান, কাউন্সিলর অ্যাডভোকেট সমীর দাশ গুপ্ত, কাউন্সিলর আলমগীর আলী, অ্যাডভোকেট দিলীপ কুমার চৌধুরী, কাউন্সিলর কাউন্সিলর জসিম উদ্দিন, চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম, আবদুর রহমান চৌধুরী, বিএম জসিম উদ্দিন হিরু, সৈয়দ আব্দুল জব্বার সোহেল, তছলিম উদ্দিন। আওয়ামী লীগ নেতা আবদুল লতিফ, যুবলীগ নেতা সুমন দে, আহসান হাবিব চৌধুরী, হাসান মোহাম্মদ রাসেল, জিয়াউল হক রোকন, ছাত্রলীগ নেতা জিল্লুর রহমান মাসুদ, সাখাওয়াত হোসেন পিবলু, অনুপ চক্রবর্তী, আশিফ, আরমান সিকদার, ফয়সল মাহমুদ প্রমুখ ।
যথাযোগ্য মর্যাদায় রাউজান প্রেস ক্লাবের উদ্যােগে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালিত


রাউজান প্রেস ক্লাবের উদ্যােগে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়েছে। ৭মার্চ রবিবার সকালে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে পুস্পমাল্য অর্পণ করেন প্রেস ক্লাব নেতৃবৃন্দরা। এসময় উপস্থিত ছিলেন রাউজান প্রেস ক্লাবের সভাপতি শফিউল আলম, সাবেক সভাপতি জাহেদুল আলম, সাবেক সভাপতি বেলাল উদ্দিন, সাবেক সভাপতি প্রদীপ শীল, প্রেস ক্লাবের অর্থ সম্পাদক হাবিবুর রহমান, সাংবাদিক আরাফাত হোসন প্রমুখ। আলোচনা সভায় রাউজান প্রেস ক্লাবের সভাপতি শফিউল আলম বলেন, ৭ মার্চের ভাষনের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা করেন। নিজের ভাবনায় বাঙ্গালীকে তিনি ঐক্যবন্ধ করেছিলেন। দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধ করে দেশকে স্বাধীনতা উপহার দেন বঙ্গবন্ধু। তিনি বলেন বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মাধ্যামে দেশী বিদেশী ঘাতক চক্র মনে করেছিল নতুন পাকিস্তান কায়েম করার। কিন্তু এ দেশের মানুষ তা হতে দেয়নি। সাবেক সভাপতি জাহেদুল আলম বলেন, বৈষাম্যহীন দেশ গঠনের স্বপ্ন ছিল বঙ্গবন্ধুর। তিনি চেয়েছিল একটি ক্ষুধা ও দারিদ্র মুক্ত সোনার বাংলা বিনির্মাণের। তিনি ৭ মার্চকে আন্তর্জাতিক ভাবে তুলে ধরার জন্য আহবান জানান। সাবেক সভাপতি বেলাল উদ্দিন বলেন, বঙ্গবন্ধুর দীর্ঘতম জীবন ছিল নিপীড়িত মানুষের অধিকার আদায়ের সংগ্রাম। তিনি একজন সফল দেশ নায়ক। তিনি বঙ্গবন্ধুর বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন। সাবেক সভাপতি প্রদীপ শীল বলেন, শোষিত মানুষের নেতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল স্বাধীন মাতৃ ভূমিতে সোনার বাংলা কায়েম। কিন্তু স্বাধীনতা বিরোধী চক্রের হাতে স্বপরিবারে মৃত্যু বরণ করতে হয়েছে জাতির পিতাকে। তিনি বাঙ্গালী জাতিকে সবকিছু উপহার দিয়ে পৃথিবী চেড়ে চলে গেলেও ঘাতকদের হাত থেকে বেঁচে যাওয়া বঙ্গকন্য শেখ হাসিনা দেশের সংকটময় মুহুর্তে দেশে ফিরেন। আবারো শুরু করেন বাঙ্গালী জাতীর অধিকার আদায়ের সংগ্রমে। শেষ পর্যন্ত তিনি পিতা মুজিবের স্বপ্ন সোনার বাংলা কায়েম করতে দল ও দেশের হাল ধরেন।

ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে ও বাংলাদেশ উন্নত রাষ্ট্র হিসাবে জাতিসংঘ কতৃক চুড়ান্ত সুপরিশ করায় রাউজান থানা পুলিশের উদ্যোগে আনন্দ উদযাপন অনুষ্টান
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে ও বাংলাদেশ উন্নত রাষ্ট্র হিসাবে জাতিসংঘ কতৃক চুড়ান্ত সুপরিশ করায় রাউজান থানা পুলিশের উদ্যোগে আনন্দ উদযাপন অনুষ্টান গতকাল ৭ মার্চ রবিবার বিকালে রাউজান থানা মাঠে অনুষ্টিত হয় । রাউজান থানার ওসি আবদুল্ল্যাহ আল হারুনের সভাপতিত্বে ও রাউজান থানার এস আই ইব্রাহিমের সঞ্চালনায় অনুষ্টিত ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে ও বাংলাদেশ উন্নত রাষ্ট্র হিসাবে জাতিসংঘ কতৃক চুড়ান্ত সুপরিশ করায় আনন্দ উৎসব অনুষ্টানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন রেলপথ মন্ত্রনালয় সর্ম্পকিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবি এম ফজলে করিম চৌধুরী এমপি। অনুষ্টানে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডি, আই, জি, আনোয়ার হোসেন, চট্টগ্রাম জেলা টুরিষ্ট পুলিশের পুলিশ সুপার আপেল মাহমুদ, রাউজান উপজেলা চেয়ারম্যান এহেসানুল হায়দার বাবুল, রাউজান রাঙ্গুনিয়া সাকের্লের সহকারী পুলিশ সুপার আনোয়ার হোসেন শামীম, রাউজান উপজেলা নির্বাহী অফিসার জোনায়েদ কবির সোহাগ, রাউজান উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কাজী আবদুল ওহাব, রাউজান পৌরসভার মেয়র জমির উদ্দিন পারভেজ, রাউজান উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক অধ্যক্ষ কফিল উদ্দিন চৌধুরী, অনুষ্টানে আরো বক্তব্য রাখেন চেয়ারম্যান সরোয়ার্দি সিকদার, রাউজান চিকদাইর পুলিশ ফাড়ীর ইনচার্জ নাজমুল হক প্রমুখ । আলোচনা সভা শেষে মনোজ্ঞ এক সাস্কৃতিক অনুষ্টানে গান পরিবেশন করা হয়