গাউসে পাকের পদাঙ্ক অনুসরণের মধ্যেই মুসলমানদের প্রকৃত মুক্তি নিহীত

গত ৪ নভেম্বর ২৩ইং শনিবার বাদে মাগরিব নগরীর স্টেশন রোডস্থ ফলমন্ডীতে মেসার্স তৈয়্যবীয়া ফার্মের উদ্যোগে শানে গাউসুল আজম কনফারেন্স মেসার্স তৈয়্যবিয়া ফার্ম’র চেয়ারম্যান বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও দানবীর মুহাম্মদ আলী হোসাইন আরিফের সভাপতিতে অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আজমীর শরীফের খাদেম সর্দার হাজী সৈয়দ জুনাইদ মিয়া চিশ্তি (ম.জি.আ)। এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন শাহজাদা সৈয়দ হাবিব চিশতি, ফলমন্ডী ব্যবসায়ী সমিতির সাবেক সেক্রেটারি এম মঞ্জুর আলম, ব্যবসায়ী সমিতির ধর্ম ও কল্যাণ সম্পাদক মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, আনোয়ারা বরুমছড়া চিশতিয়া খানকাহ্ শরীফের প্রতিষ্ঠাতা আলহাজ্ব ইয়াকুব মাস্তান আল চিশতি, এডভোকেট নাসির উদ্দিন, শায়ের মুহাম্মদ হাসনাইন, শায়ের মুহাম্মদ তারেক রেজা, মুহাম্মদ হামিম রেজা, মাওলানা বোরহান উদ্দিন আলকাদেরী, মুহাম্মদ আব্দুর রহিম সওদাগর প্রমুখ। মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আজমীর শরীফের খাদেম সৈয়দ জুনাইদ চিশ্তি বলেন-হুজুর গাউসে পাকের নির্দেশে সুলতানুল হিন্দ খাজা গরীবে নেওয়াজ ভারত বর্ষে এসে ইসলাম প্রচার করার কারণে আজ বাংলাদেশ দ্বিতীয় মুসলিম রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। আজ আমরা হুজুর গাউসে পাকের স্মরণ করতে পেরে নিজেদেরকে ধন্য মনে করছি। বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আরিফ সাহেব হুজুর গাউসে পাকের এ মাহফিল আয়োজন করে যে রুহানী খোরাকের ব্যবস্থা করেছেন তা আল্লাহর দরবার কবুল হউক। হুজুর গাউসে পাকের উসিলায় ফিলিস্তিনির গাজায় ইসরাইলি হামলায় অকাতরে মুসলমানরা শাহাদাত বরণ করছে। অসংখ্য মুসলমান প্রত্যেহ গাজী হচ্ছে, আল্লাহ যেন এই ইসরাইলি বর্বর হামলার কবল থেকে ফিলিস্তিনিকে রক্ষা করে এবং মুসলমানদের প্রথম কাবা বায়তুল মোকাদ্দাস যেন মুসলিমানদের করায়ত্ব থাকে, আমিন। পরিশেষে মেসার্স তৈয়্যবীয়া ফার্মের উত্তরোত্তর ব্যবসায়ীক সফলতা কামনা করে বিশেষ মুনাজাত করা হয়।