
সেমিনারে ড. মোহাম্মদ ইব্রাহীম দেশে—বিদেশে ফার্মেসির চাহিদা ও সম্ভাবনা নিয়ে বিশদ আলোচনা করেন। তিনি বলেন, বিভিন্ন ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিতে প্রডাকশন, প্রডাক্ট ম্যানেজমেন্ট, প্রোডাক্ট ডেভেলপমেন্ট, কোয়ালিটি কন্ট্রোল, ট্রেনিং সহ বিভিন্ন বিভাগে গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্টদের চাহিদা রয়েছে। ফার্মাসিস্টরা ওষুধ বা ফার্মেসি—সংশ্লিষ্ট পণ্যের উৎপাদন, রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট, মানোন্নয়ন, মান নিয়ন্ত্রণ, ব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করে থাকেন বলে তিনি তার বক্তব্যে উল্লেখ করেন । তিনি বলেন, ফার্মেসির মূল কাজ হচ্ছে ওষুধ আবিষ্কার, উৎপাদন ও গুণগত মান উন্নয়ন। আমেরিকাসহ কানাডা, মধ্যপ্রাচ্য, জাপান ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ফার্মেসি সংশ্লিষ্ট অনেক বিষয়েই উচ্চশিক্ষার সুযোগ রয়েছে। ফার্মেসি গ্রাজুয়েটদের সরকারি প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ওষুধশিল্প ছাড়াও বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে ফার্মাসিস্ট, ক্লিনিক্যাল ফার্মাসিস্ট, ফার্মেসি ম্যানেজার হিসেবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে বলে জানান ড. মোহাম্মদ ইব্রাহীম। পরে একটি প্রাণবন্ত প্রশ্নোত্তর সেশনের মাধ্যমে সেমিনার সমাপ্ত হয়।