টেকনাফ পৌর ঐলাকার সবক’টি সড়ক খানাখন্দকে ভরপুর। এরই মাঝে প্রধান সড়কে পার্শের গর্ত নিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ চলাচল করছে জনসাধান ও যানবাহন। প্রায় মাসাধিককাল ধরে ঐ গর্ত সৃষ্টি হলেও মেরামত বা ভরাটের কোন উদ্যোগ দেখা যায়নি সংশ্লিষ্ট কর্তৃ পক্ষের। এনিয়ে বর্তমান সরকারের উন্নয়নের কতা উল্লেখ করে অনেকে হাস্যরস করতে দেখা যায়। সাধরন জনগণের ভাষ্যমতে সরকার যে উন্নয়নের কথা তুলে ফনা উড়াচ্ছে সে হিসাবে টেকনাফ পৌরসড়ক সহ অন্যান্য গ্রামীন সড়কে কোন দৃশ্যমান উন্নয়ন চোখে পড়ছেনা। টেকনাফ পৌরসভার পুরাতন বাসষ্টেশনে অবস্থিত আওয়ামীলীগ এর উপজেলা কার্যালয়ের সামনে সৃষ্টি হয়েছে বিরাটাকারের এক গর্ত। যাহা গত কিছুদিন ধরে দেখা গেলেও গর্তভরাট নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোন উদ্যোগ দেখা যায়নি। ৩জুন সোমবার সরেজমিনে গিয়ে টেকনাফ উপজেলা আওয়ামীলীগের কার্যালয়ের সামনে, পৌরসভার প্রধান সড়ক সংলগ্ন, সড়কে পুর্বদিকে বহু পুরাতন একটি ড্রেনের উপরি দিয়ে মালভর্তি ট্রাক অভারটেক করে যাবার সময় ঢালাই সরে যাওয়ায় এ গর্তের সৃষ্টি হয়।
বেশ অনেকদিন যাবৎ ঐ ড্রেন দিয়ে পানি চলাচল করছে। সম্প্রতি সড়কটি ভেঙ্গে প্রধান সড়কের পাশে বিশালাকারের গর্ত হয়ে পড়েছে। ফলে সড়কটির পাশদিয়ে ঝুঁকিপুর্ণ ভাবেই পথচারওি যান চলাচল করছে। এতে যে কোন সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দূর্ঘটনা। এব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন স্থানীয়রা। স্থানীয়রা জানান কক্সবাজার-টেকনাফ যাতায়াতের প্রধান সড়ক হচ্ছে এটি। প্রতিদিন হাজার হাজার পথচারী ও ছোট বড় গাড়ি চলাচল করে থাকে। টেকনাফ পৌরসভা প্রধান সড়ক গুলোর মধ্যে এটি অন্যতম গুরুত্ব পূর্ণ সড়ক।গত কয়েকদিন আগে মালবাহী ট্রাক টেকনাফ পৌরসভার প্রবেশ করার সময় ওভারটেক করে সড়ক পারাপার করতে গিয়ে পার্শ্বের গর্ত হয়ে আটকে যায়। গর্তটি বর্তমানে ইটদিয়ে চতুর্পাশ্বে ঘেরাও করে রেখেছে। এ বিষয়ে স্থানীয় গাড়ী চালকদের সাথে কথা হলে জানাই, প্রায় এক মাস ধরেএই সড়ক নামে মরণ ফাঁদটি এভাবেই পড়ে আছে। কিন্তু কেউ কোন ধরনের সুদৃষ্টি না দেওয়ার কারনেই এখনো পর্যন্ত সংস্কার হয়নি ব্রিজের পাশে সড়কটি। এব্যাপারে পৌরপিতা হাজী মো. ইসলাম এর সুদৃষ্টি কামনা করেছেন ।