এক লাখ ইয়বা ও তিন লক্ষ টাকাসহ সিএনজি জব্দ: আটক-১

টেকনাফ(কক্সবাজার )প্রতিনিধি:
টেকনাফে মাদক বিরোধী অভিযানের মধ্যেও আইন-শৃংখলা বাহিনীর সাথে অঘোষিত চ্যালেঞ্জ ঘোষণা করে মাদক বাণিজ্য চালিয়ে আসছে টেকনাফ উপজেলার একাধিক সিন্ডিকেট এমন অভিযোগ উঠেছে। র‌্যাব, পুলিশ ও বিজিবি চক্রের একাধিক পাচারকারীকে আটক করতে সক্ষম হলেও অধরা রয়েছে মূল হোতারা। তাদের অধিকাংশ উপকুলীয় এলাকার বাসিন্দা বলেও জানা যায়। উল্লেখ যোগ্য হচ্ছে, র‌্যাবের হাতে আটক কক্সবাজার খুরুশকুলের ফজলুল হকের পুত্র আব্দুল আমিন (১৯) এবং টেকনাফ সদরের করাচি পাড়ার আব্দুল হাকিম সম্পর্কে জামাই-শ্বাশুড়। আব্দুল হাকিমের পুত্র মুজিব এবং বোন জামাই আব্দুল আমিন মিলে দীর্ঘদিন পূর্বে গড়ে তুলে ইয়াবা সিন্ডিকেট। টেকনাফ সদরের তুলাতলী এলাকার নুরুল বশর ওরফে ব্যাংক তার ভাই র‌্যাবের হাতে আটক ছৈয়দ নুর ও আবদুল আমিন, ছৈয়দ নুর এর শ্যালক কামাল, মিজানুর রহমান মিজান তুলাতলী নৌঘাট, সাবরাং নয়াপাড়ার অলী আহমদের পুত্র আবদুল হামিদ ও আবদুর রহিমের নেতৃত্বে এই সিন্ডিকেট প্রশাসনের চোখে ধুলো দিয়ে মাদক চোরাচালান এখনো বন্ধ করেনি এমন অভিযোগ এলাকাবাসীর । এছাড়া বাহার ছড়া,শামলাপুর, সাবরাং খুরের মুখ ও শাহপরীর দ্বীপ এর ইয়াবা সিন্ডিকেটের সদস্যরা মানব পাচারের সাথে ও জড়িত এমন জনশ্রুত রয়েছ্
২৬ মে ভোর সাড়ে ৫টারদিকে র‌্যাব-১৫,সিপিসি-১,টেকনাফ ক্যাম্প কমান্ডার লেঃ মির্জা শাহেদ (এক্স বিএন, পিপিএম) নিজস্ব গোয়েন্দা সংবাদের ভিত্তিতে একটি চৌকষ আভিযানিক দল নিয়ে টেকনাফ সদরের হাতিয়ার ঘোনা এলাকা হতে একটি নাম্বারবিহীন সিএনজিসহ কক্সবাজার খুরুশকুলের ফজলুল হকের পুত্র আব্দুল আমিন (১৯) কে আটক করে। পরে তার স্বীকারোক্তিমতে গাড়ি তল্লাশী করে অভিনব কায়দায় লুকানো ১লাখ পিস ইয়াবা, মাদক বিক্রির ৩লাখ নগদ টাকা উদ্ধার করে বহনে ব্যবহৃত সিএনজি জব্দ করা হয়। এই ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট আইনে মুজিবকে পলাতক আসামী করে মামলা দায়েরের পর গ্রেফতারকৃত আসামী, উদ্ধারকৃত ইয়াবা এবং জব্দকৃত সিএনজি টেকনাফ মডেল থানায় সোর্পদ করা হয়েছে। এদিকে মাদকের বিরুদ্ধে সরকারের জিরো টলারেন্সনীতি এবং অব্যাহত বন্দুক যুদ্ধের মধ্যে একাধিক সিন্ডিকেটের ইয়াবা চালান পাচারের ঘটনা টক অব দ্যা ডিস্ট্রিকে পরিণত হয়েছে। তদন্ত স্বাপেক্ষে এইসব সিন্ডিকেটের বিরোদ্ধে অভিযান জরুরী বলে মনে করেন স্থানীয় মহল