সাভারের ঢাকা ইপিজেডের জোং শিন টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের নামে চট্টগ্রাম বন্দরে আসা একটি কনটেইনারে বিভিন্ন ব্রান্ডের ১ কোটি ৬৯ লাখ ৮০ হাজার শলাকা সিগারেট পাওয়া গেছে। যার শুল্কায়নযোগ্য মূল্য ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা।
রাজস্ব ফাঁকির অপচেষ্টা হয়েছে ৭ কোটি ১৩ লাখ টাকা।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের অডিট ইনভেস্টগেশন অ্যান্ড রিসার্চ (এআইআর) শাখার ডেপুটি কমিশনার মো. সাইফুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, চীন থেকে ‘টেক্সটাইল ডায় (রঞ্জক) স্টাফ’ ঘোষণায় ওই কনটেইনারটি বন্দরে আসে। এআইআর শাখা ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার আওতায় রফতানিকারক, উৎপাদনকারী দেশ, আমদানিকারকের ব্যবসার ধরন ও ঠিকানা, পণ্যের প্রকৃতি বিশ্লেষণ করে এ চালানে অসত্য ঘোষণার বিষয়টি প্রাথমিকভাবে ধারণা করে। এরপর সোমবার (৫ সেপ্টেম্বর) কনটেইনারটি ফোর্স কিপডাউন করে শতভাগ কায়িক পরীক্ষা করে।
যাতে মন্ড (ন্যানো), মন্ড (সুপার স্লিম), ক্যাভেলো পিউর ইত্যাদি ব্রান্ডের সিগারেট পাওয়া যায়। কাস্টম হাউসের এআইআর শাখার প্রচেষ্টায় ৭ কোটি ১৩ লাখ টাকা শুল্ক ফাঁকির অপচেষ্টা রুখে দেওয়া সম্ভব হয়েছে।
এ ঘটনায় দোষীদের চিহ্নিত করে কঠোর ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে কাস্টম হাউসের কমিশনার নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানান এ কর্মকর্তা।











