“মাইডাস সেফটি বাংলাদেশ” ২০০ KW সোলার প্ল্যান্ট, ভার্মি কম্পোস্ট ও রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং প্রজেক্ট উদ্বোধন

আজ ২১ জুন মঙ্গলবার, চট্টগ্রাম ইপিজেডস্থ কানাডিয়ান বহুজাতিক হ্যান্ড গ্লোভস প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান “মাইডাস সেফটি বাংলাদেশ” কর্তৃক কতৃক ২২০ kw সোলার প্ল্যান্ট, ভার্মি কম্পোস্ট এবং রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং প্রজেক্ট উদ্বোধন করা হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় বন্ড কমিশনার জনাব একেএম মাহবুবুর রহমান এবং “মাইডাস সেফটি বাংলাদেশ”-এর কান্ট্রি হেড ও সিইও (ডিস্ট্রিবিউশন) জনাব আব্বাস মুস্তফা কাসেম, জয়েন্ট কমিশনার জনাব কামনা শীষ, ডেপুটি কমিশনার জনাব তপন কুমার চক্রবর্তী, “মাইডাস সেফটি বাংলাদেশ”-এর মহাব্যবস্থাপক জনাব মইনুল হোসাইন। অনুষ্ঠানের শুরুতেই অতিথিবৃন্দ “মাইডাস সেফটি বাংলাদেশ”-এর প্রাঙ্গণে বৃক্ষরোপণ করেন এবং সকল প্রকল্প আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন। এসময়ে অন্যান্যের মধ্যে ইপিজেড কাস্টমস শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা জনাব নীল রতন বিশ্বাস, সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা জনাব বজলুর রহমান ও জনাব হাফিজুর ররহমান সহ প্রতিষ্ঠানের বিভাগীয় প্রধানদের মধ্যে জনাব মাকসুদুল হাসান, জনাব রাজা রিজওয়ান আহমেদ, জনাব আবু নাসের মোঃ হেলাল, জনাব মেহেদী হাসান, জনাব মোহাম্মদ আরিফ খান, জনাব গোলাম রহমান রনবি, জনাব আশরাফুল করিম, জনাব কৌশিক সাহা, জনাব রুবেল বড়ুয়া, জনাব রেজাউল করিম, জনাব প্রণব সেনসহ কোম্পানীর অন্যান্য উর্ধতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এই সময় প্রধান অতিথি বন্ড কমিশনার জনাব একেএম মাহবুবুর রহমান বলেন, মাইডাস সেফটি বাংলাদেশ কর্তৃক পরিবেশ সহায়ক প্রকল্পগুলো অন্যান্য ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করেছে। আমি সরকারের সাসটেইনেবিলিটি মিশন অর্জনের লক্ষ্যে “মাইডাস সেফটি” বাংলাদেশের এই ধরণের কার্যক্রমের সর্বোচ্চ সহায়তা করে পাশে থাকবে। এই সময়ে প্রতিষ্ঠানের কান্ট্রি হেড জনাব আব্বাস মুস্তফা কাসেম বলেন, “মাইডাস সেফটি” বাংলাদেশের জনসাধারণের আর্থ-সামাজিক, জীবনমান ও শিক্ষার মান উন্নয়নে বাংলাদেশের মানুষের পাশে থাকবে এবং ভবিষ্যতেও এই ধরনের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে।
এবং মহাব্যবস্থাপক জনাব মইনুল হোসাইন বলেন, “সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে পরিচালিত বিভিন্ন কার্যক্রমের পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, বেপজা স্কুল অ্যান্ড কলেজ, চট্টগ্রাম, চট্টগ্রাম ইপিজেড হাসপাতাল, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং চট্টগ্রাম ফিল্ড হাসপাতালকে সার্জিক্যাল গ্লভস সহ অন্যান্য সুরক্ষা সামগ্রী অনুদান হিসেবে প্রদান করা হয়। এবং ভবিষ্যতে মাইডাস সেফটি বাংলাদেশ এই ধরণের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবেন বলে জানান।”
এখানে আরো উল্লেখ্য যে “মাইডাস সেফটি বাংলাদেশ” শতভাগ রপ্তানীমুখী প্রতিষ্ঠান হিসেবে আইন-কানুন মেনে চট্টগ্রাম ইপিজেডে সফলতার সাথে ২০১০ সাল থেকে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে।