কৃষি জমি ও পানি চলাচলের নালা রাতেই মাটি দিয়ে ভরাট

শফিউল আলম, রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধিঃ সরকার ও রাউজানের সাংসদ এবি এম ফজলে করিম চৌধুরীর নির্দেশ অমান্য করে রাউজানের ডাবুয়া ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের যোগেস ধরের বাড়ীর সামনে কৃষি জমি রাতের আধারে পাহাড়ী এলাকা থেকে পাহাড় কাটা মাটি ড্রাম ট্রাক ভর্তি করে কৃষি জমি মাটি ভরাট করছে । কৃষি জমি ভারাট করার পাশাপাশি যোগেস ধরের বাড়ীর সড়কের মধ্যে দিয়ে পানি চলাচলের কার্লভাট মাটি দিয়ে ভরাট করেন। রাউজানের ডাবুয়া ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের জগ্ননাথ হাটের পুর্ব পাশে যোগেস ধরের বাড়ীর সামনে কৃষি জমি ভরাট ও পানি নিস্কাসনের নালা ভরাট করার সংবাদ পেয়ে ২নং ডাবুয়া ইউনিয়নের পরিষদের ২নং ওয়ার্ডের মেম্বার মিটু শীল কৃষি জমিতে মাটি ভরাট বন্দ্ব কয়ে দেয় । স্থানীয় মেম্বার মিটু শীল বলেন, রাউজানে কোন কৃষি জমি ভরাট ও পানি নিস্কাসনের জায়গা ভরাট করার সংবাদ পেয়ে আমি উপস্থিত হয়ে কৃষি জমির মাটি ভরাট বন্দ্ব করে দিয়েছি। সরকার ও রাউজানের সাংসদ এবি এম ফজলে করিম চৌধুরীর নির্দেশনা রয়েছে রাউজানে কোন কৃষি জমি মাটি ভরাট করা যাবেনা । কোন কৃষি জমি ভরাট ও খনন করতে হলে রাউজান উপজেলা নির্বাহী অফিসার জেনায়েদ কবির সোহাগ থেকে অনুমতি নিতে হয় । জমি ভরাটকারী পিনাকী ধর কোন অনুমতি না নিয়ে কৃষি জমি মাটি ভরাট করছে । ্ এ ব্যাপারে কৃষি জমি ভরাট কারী বাসুদেব ধর ও তার ভাই পিনাকি ধর বলেন, আমাদের বাড়ীর পাশ্বর্বর্তী আমাদের বংশধরের কাছ থেকে জমি ক্রয় করে চন্দন নামের এক ব্যক্তি ডেইরী ফার্ম গড়ে তোলে । ডেইরী ফার্মের বজ্য এসে আমাদের বাড়ীর সামনে কৃষি জমিতে এসে পড়ে। কৃষি জমিটি চাষাবাদের অনুপযোগি হয়ে পড়েছে । আমরা ঢাকায় থাকি । আমাদের বাড়ীর সামনে পরিত্যক্ত কৃষি জমিটি এলাকার এক লোক মোহাম্মদ আলীকে মাটি ভরাট করে দিতে বললে মোহাম্মদ আলী টাকার বিণিময়ে মাটি ভরাট করার সময়ে স্থানীয় মেম্বার মিটু শীল বাধা দেয় । এ ব্যাপারে রাউজান উপজেলা নির্বাহী অফিসার জেনায়েদ কবির সোহাগের কাছে জানতে চাইলে, উপজেলা নির্বাহী অফিসার জেনায়েদ কবির সোহাগ বলেন, রাউজানে কোন কৃষি জমি ভরাট ও খনন করা যাবেনা । কোন কৃষি জমি ভরাট ও খনন করতে হলে তা অনুমতি নিয়ে করতে হয়। ডাবুয়ায় কৃষি জমি ভরাট করার বিষয়ে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে ।