চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, চসিকের নিজস্ব ভূ-সম্পতি দিয়ে আয়বর্দ্ধক প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। কোন এলাকায় কি ধরণের আয়বর্দ্ধক প্রকল্প বাস্তবায়ন করা যায়, সে জন্য ওয়ার্ড কাউন্সিলরগণের মতামতকে প্রাধান্য দেয়া হবে। তিনি আজ মঙ্গলবার বিকেলে গোসাইডাঙ্গা ওয়ার্ডের নিমতলায় আয়বর্দ্ধক প্রকল্প পরিদর্শনকালে এ কথা বলেন। এ সময় মেয়রের সাথে ছিলেন প্যানেল মেয়র মো. গিয়াস উদ্দিন, ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. মোর্শেদ আলী, ড. নিছার উদ্দিন আহমেদ মঞ্জু, মো. আবদুল মান্নন, মেয়রের একান্ত সচিব মুহাম্মদ আবুল হাসেম, এস্টেট অফিসার মো. জসিম উদ্দিন চৌধুরী।
মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, আমাদের ওয়ান সিটি টু টাউন ধারণা মাথায় রেখে এখন থেকে কাজ করতে হবে। বে-টার্মিণাল, গভীর সমুদ্র বন্দর, আন্ত.দেশীয় মহাসড়ক ও রেল যোগাযোগ চট্টগ্রাম নগরীর উপর দিয়ে সম্প্রসারণ এবং কর্ণফুলীর তলদেশ দিয়ে ট্যানেল হয়ে গেলে চট্টগ্রাম নগরী জাতীয়, আঞ্চলিক ও বৈশি^ক গুরুত্ব বেড়ে যাবে। সর্বোপরি চট্টগ্রাম হয়ে উঠবে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার অর্থনৈতিক হাব। তিনি ওয়ার্ড কাউন্সিলর কার্যালয়গুলোতে যেখানে সুযোগ আছে সেখানে বহুতল ভবন নির্মান এবং কমিউনিটি সেন্টার নির্মান করা হবে বলে জানান।
পরে মেয়র হালিশহর আনন্দবাজারস্থ সিটি কর্পোরেশনের টিজি ও দেওয়ান হাটস্থ চসিক রাজস্ব সার্কেল-৮ পরিদর্শন করেন।











