বঙ্গবন্ধু ইতিহাসের সন্তান

চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেছেন, বিএনপি সবসময় স্বাধীনতা বিরোধী শক্তির সাথে আঁতাত করে এদেশে পাকিস্তানী চেতনা কায়েম করার অপচেষ্টা চালিয়েছে। ক্ষমতায় থাকাকালীন  মেজর জিয়াউর রহমান জাতির জনকের আত্মস্বীকৃত খুনিদেরকে রাষ্ট্র যন্ত্রে স্যাটেল করেছে। তাদেরকে বিভিন্ন ভাবে আশ্রয় প্রশ্রয় দিয়ে গেছে। এদেশে যাতে জাতির জনকের হত্যার কোন বিচার না হয় সেজন্য পাস করেছিলেন ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ। তার স্ত্রী খালেদা জিয়াও হেঁটেছেন স্বামীর দেখানো পথে। বঙ্গবন্ধুকে যাতে জাতির হৃদয়ে প্রশ্ন বিদ্ধ করে রাখা যায়,  বঙ্গবন্ধুর মত এক মহীরুহ নেতাকে নিয়ে জাতি যাতে বিভ্রান্ত থাকে সেজন্য অপপ্রচার, প্রপাগান্ডা এহেন কোন কাজ নেই তিনি করেননি। শেষ পর্যন্ত জাতির কলঙ্কিত দিন এই ১৫ আগস্ট তারিখকে তিনি বানিয়েছেন তার জন্মদিবস। বিএনপির কর্মকান্ডই প্রমান করে জাতির জনকের হত্যাকান্ডের সাথে তারা জড়িত।  বঙ্গবন্ধু ইতিহাসের সন্তান।  হাজার বছরের বাঙালির ইতিহাসের অবিচ্ছেদ্য অংশ এই বঙ্গবন্ধু।
আজ ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বপরিবারে হত্যার ৪৫ তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভায় সংগঠনের সাধারণ সম্পাদকের বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, চসিক প্রশাসক নগর আওয়ামী লীগ সহসভাপতি খোরশেদ আলম সুজন, সহসভাপতি নঈম উদ্দিন চৌধুরী,  যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী রেজাউল করিম চৌধুরী, এম এ রশিদ, থানা ও ওয়ার্ড পর্যায়ের আওয়ামী লীগ নেতা মো ইয়াকুব, হাজী শফিকুল ইসলাম, আবুল মনসুর, হারুনুর রশীদ হারুন, মোমিনুল হক, আনসারুল হক, গিয়াস উদ্দিন, ইকবাল চৌধুরী, স্বপন কুমার মজুমদার, ইসকান্দর মিয়া প্রমুখ।
এসময় উপদেষ্টা শফর আলী,  সাংগঠনিক সম্পাদক নোমান আল মাহমুদ, শফিক আদনান, চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক চন্দন ধর,বন ও পরিবেশ সম্পাদক মসিউর রহমান চৌধুরী, ত্রাণ সম্পাদক মোহাম্মদ হোসেন, শ্রম সম্পাদক আবদুল আহাদ, সাংস্কৃতিক সম্পাদক আবু তাহের, ,উপপ্রচার সম্পাদক শহীদুল আলম, কার্য নির্বাহী সদস্য বেলাল আহমদ, সাইফুদ্দিন খালেদ বাহার, থানা আওয়ামী লীগ নেতা মোজাহেরুল ইসলাম, মোহাম্মদ হোসেন হিরণ, সরাইপাড়া ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ আহবায়ক নুরুল আমিন শান্তিসহ সংশ্লিষ্ট নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।