রাউজানে ২৫০ একর জমি উদ্ধার করে বনায়ন

শফিউল আল, রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধিঃ রাউজান উপজেলার ৭নং রাউজান ইউনিয়নের পুর্ব রাউজান, কদলপুর ইউনিয়নের কদলপুর পাহাড়ী এলাকায় বন বিভাগের বিপুল পরিমান পাহাড়ী জমি দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে দখল করে এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তিরা বৃক্ষের বাগান ও খামার বাড়ী গড়ে তোলেছে । রেলপথ মন্ত্রনালয় সর্ম্পকিত সংসদীয় স্থায়ী কমিসটির সভাপতি এবি এম ফজলে করিম চৌধুরী এমপির সহায়তায় চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগের আওতাধিন ইছামতি রেঞ্জের রাউজান ঢালার মুখ বন বিট অফিসের কর্মকতা ও কর্মচারীরা অবৈধ দখল থেকে ২শত ৫০ একর বন বিভাগের পাহাড়ী টিলা শ্রেণীর জমি উদ্বার করে ২শত ৫০ জন এলাকার লোককে উপকার ভোগী করে সামাজিক বনায়ন গড়ে তোলেছে । বন বিভাগের উদ্যোগে গড়ে তোলা সামাজিক বনায়নে বিভিন্ন প্র্রজাতির গাছের চারা রোপন করা হয়েছে । বন বিভাগের গড়ে তোলা সামাজিক বনায়ন প্রকল্পে গত ২০১৬- ২০১৭ সালে গড়ে তোনা সামাজিক বনায়ন প্রকল্পেরন আওতায় রোপন করা বিভিন্ন প্রজাতির গাছের চারা বড় হয়ে উঠেছে । গত ২০১৭- ২০১৮ অর্থ বৎসরে গড়ে তোলা বৃক্ষের বাগানে বিভিন্ন প্রজাতির গাছের চারা ও সারি সারি ভাবে পাহাড়ী জমিতে সৌর্ন্দয্য সৃষ্টি করেছে । ২০১৯ – ২০২০ অর্থ বৎসরে অরো ২৫ একর পাহাড়ী টিলা ভুমিতে বন বিভাগের উদ্যোগে সামাজিক বনায়ন প্রকল্পের আওতায় বিভিন্ন প্রজাতির গাছের চারা রোপন করা হবে । চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগের আওতাধিন ইছামতি রেঞ্জের রাউজান ঢালার মুখ বন বিঠের ষ্টেশন অফিসার আবদুর রশিদ বলেন রাউজানের পাহাড়ী এলাকায় বন বিভাগের ২শত ৫০ একর পাহাড়ী জমি অবৈধ দখল থেকে মুক্ত করে ২শত ৫০ একর পাহাড়ী জমিতে সামাজিক কনায়ন গড়ে তোলা হয়েছে । সামাজিক বনায়ন প্রকল্পের আওতায় রোপন করা বিভিন্ন প্রজাতির গাছের চারাগুলো প্রতিদিন বন বিভাগের কর্মকর্তা ও কর্মচারী, উপকার ভোগীরা পরিচর্যা করছেন । এই অর্থ বৎসরে অরো ২৫ একর বন বিভাগের পাহাড়ী জমিতে সামাজিক বনায়ন প্রকল্পের আওতায় বিভিন্ন প্রজাতির গাছের চারা রোপন করার কার্য়ক্রম চলছে ।