ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে ৩০০ সংসদীয় আসনে রিটার্নিং অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) রাতে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদের সই করা এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
নি
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২ এর অনুচ্ছেদ ৭ এর দফা (১) ও (২) অনুসারে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং গণভোট অধ্যাদেশ, ২০২৫ এর ধারা ৫ অনুযায়ী গণভোট অনুষ্ঠানের উদ্দেশে নির্বাচনী এলাকাগুলোর জন্য বর্ণিত কর্মকর্তাদের ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং গণভোটের জন্য রিটার্নিং অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ করছে।
ঢাকা ও চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার ও ৬৪ জেলার জেলা প্রশাসক (ডিসি) এবং তিনজন নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে কর্মকর্তাসহ (আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা) মোট ৬৯ জন রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ দেয়া হয়।
গত বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় জাতির উদ্দেশে দেয়া তফসিল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন।
তফসিল অনুযায়ী, আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার) দেশের ৩০০ আসনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং একই সঙ্গে জুলাই জাতীয় সনদ সংবিধান সংস্কার বাস্তবায়ন আদেশ ২০২৫-এর ওপর গণভোট অনুষ্ঠিত হবে।
মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ২৯ ডিসেম্বর। মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের কাজ চলবে ৩০ ডিসেম্বর থেকে ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত। রিটার্নিং অফিসারের আদেশের বিরুদ্ধে কমিশনে আপিল দায়েরের শেষ তারিখ ১১ জানুয়ারি কমিশনে দায়েরকৃত আপিল নিষ্পত্তির সময়কাল ১২ জানুয়ারি থেকে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত।
প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ২০ জানুয়ারি। চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ ও প্রতীক বরাদ্দ করা হবে ২১ জানুয়ারি। প্রতীক বরাদ্দের পরদিন অর্থাৎ ২২ জানুয়ারি থেকে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু হবে। প্রচারণা চলবে ভোটগ্রহণ শুরুর ৪৮ ঘণ্টা আগ পর্যন্ত, অর্থাৎ ১০ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে ৭টা পর্যন্ত।
এছাড়া রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ইসিতে আপিলের তারিখ ১১ জানুযারি, আপিল শুনানি নিষ্পত্তির ১২ জানুযারি থেকে ১৮ জানুযারি; প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২০ জানুযারি। প্রতীক বরাদ্দ ২১ জানুযারি, ভোটগ্রহণ ও গণভোট হবে ১২ ফ্রেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে ৭টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত।











