৬ষ্ট মৃত্যুবার্ষিকীর দোয়া মাহফিলে ডা. শাহাদাত হোসেন
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহবায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ সানোয়ার আলী সানু ছিলেন একজন সদালাপী ও স্পষ্টবাদী মানুষ। বিএনপির রাজনীতিতে তিনি ছিলেন একজন ত্যাগী ও নিবেদিত প্রাণ নেতা। বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনে তার গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা চট্টগ্রামবাসী আজীবন মনে রাখবে। চট্টগ্রামের ক্রীড়াঙ্গনের উন্নয়নে তার স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি ছিল লক্ষণীয়। রাজনীতির পাশাপাশি শতদল ক্লাবের মতো একটি ক্রীড়া ও সামাজিক সংগঠনের কর্ণধার ছিলেন তিনি। মৃত্যুর আগে পর্যন্ত দলীয় আদর্শের প্রতি অবিচল থেকে বিএনপিকে শক্তিশালী করতে নিরলসভাবে কাজ করে গেছেন। তিনি সানোয়ার আলী সানুর রূহের মাগফিরাত কামনা করেন। তিনি বৃহস্পতিবার (১১ নভেম্বর) বাদে আসর নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয় সংলগ্ন জামে মসজিদে চট্টগ্রাম মহানগর মুক্তিযোদ্ধাদলের সাধারন সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ সানোয়ার আলী সানুর ৬ষ্ট মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ২১ নং জামাল খান ওয়ার্ড় বিএনপির দোয়া মাহফিলে এসব কথা বলেন। দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা শহিদুল ইসলাম। এসময় চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আজ আমরা স্বাধীন দেশের নাগরিক। তাদের অবদান যুগ যুগ ধরে চির স্মরণীয় হয়ে থাকবে। মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ সানোয়ার আলী সানু বিএনপির রাজনীতিতে সকল ধরণের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। চট্টগ্রাম নগর বিএনপিকে আজকের এ পর্যায়ে উন্নীত করতে তিনি নিরন্তর কাজ করে গেছেন। চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক আবু সুফিয়ান বলেন, বর্তমানে দেশে যে গণতন্ত্রের ক্রান্তিকাল চলছে এসময়ে সানোয়ার আলী সানুর মত নেতার খুবই প্রয়োজন ছিল। তিনি তার কর্মের গুণে মানুষের মধ্যে আজীবন বেঁচে থাকবেন। তার আদর্শকে ধারণ করে গণতন্ত্র মুক্তির আন্দোলনে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এগিয়ে আসতে হবে। দোয়া মাহফিলে অংশ নেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক মোহাম্মদ মিয়া ভোলা, এড. আবদুস সাত্তার, এস এম সাইফুল আলম, এস কে খোদা তোতন, নাজিমুর রহমান, শফিকুর রহমান স্বপন, কাজী বেলাল উদ্দিন, ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, শাহ আলম, ইসকান্দর মির্জা, আবদুল মান্নান, সদস্য হরুন জামান, হাজী মো. আলী, নিয়াজ মো. খান, অধ্যাপক নুরুল আলম রাজু, এস এম আবুল ফয়েজ, আর ইউ চৌধুরী শাহীন, জাহাঙ্গীর আলম দুলাল, আবুল হাসেম, মোশারফ হোসেন দিপ্তী, গাজী সিরাজ উল্লাহ, মনজুর আলম চৌধুরী মনজু, মো. কামরুল ইসলাম, সিহাব উদ্দিন মুবিন, থানা বিএনপির সভাপতি মনজুর রহমান চৌধুরী, মো. সেকান্দর, আবদুল্লাহ আল হারুন, এম আই চৌধুরী মামুন, সাধারন সম্পাদক আলহাজ্ব জাকির হোসেন, জসিম উদ্দিন জিয়া, মো. শাহাব উদ্দিন, হাজী বাদশা মিয়া, আবদুল কাদের জসিম, রোকন উদ্দিন মাহমুদ, নুর হোসাইন, জাহাঙ্গীর আলম, মরহুমের পুত্র সৈয়দ সাফোয়ান আলী, ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি হাজী নবাব খান, আকতার খান, এস এম মফিজ উল্লাহ, কাজী শামসুল আলম, হাজী মো. ইলিয়াছ, মো. বেলাল, সায়েস্তা উল্লাহ, শরিফুল ইসলাম, রাসেল পারভেজ সুজন, আলি আব্বাস খান, মো. হারুন, হাজী আবুল বসর, মোশারফ জামান, মো. আজম উদ্দিন, এস এম ফরিদুল আলম, খাজা আলাউদ্দিন, সাধারন সম্পাদক সাদেকুর রহমান রিপন, সিরাজুল ইসলাম মুন্সি, আনোয়ার হোসেন আরজু, নাছিম আহমদ, আবুল কালাম আবু, মামুন আলম, হাজী আবু ফয়েজ, হায়দার আলি, মনজুর কাদের, ইয়াকুব চৌ. নাজিম, হাসান ওসমান, হাজী মো. এমরান, জসিম মিয়া, আশরাফ খান, বিএনপি নেতা আবু মহসিন চৌধুরী, আবু হোসেন চৌধুরী, মো. সেলিম, দিদারুল ইসলাম চৌধুরী, সৈয়দ হারুনুর রশিদ, হাসানুল করিম, নুর মোহাম্মদ, কামাল হোসেন, বেলাল হোসেন, নুর হোসেন, এফ এ এফ রুমি, মো. শাহনেওয়াজ, ইমরান হোসেন, ওমর ফারুক, কিং মোতালেব, মো. ফারুক প্রমূখ।











