কক্সবাজারের টেকনাফের হোয়াইক্যং লম্বাবিল এলাকায় যাত্রাবাহী একটি মিনিবাসের চাপায় সিএনজিচালিত অটোরিকশার চার যাত্রী নিহত হয়েছেন। এ সময় গুরুতর আহত হয়েছেন আরো এক জন। বুধবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে টেকনাফ থানার ওসি মো. হাফিজুর রহমান জানান, হতাহতরা সবাই অটোরিকশার যাত্রী।
নিহতরা হলেন -নজরুল ইসলাম (২৫), পিতা সালামত উল্লাহ (৬০), নজরুল ইসলামের স্ত্রী রোকিয়া বেগম (২৫) ও নজরুল ইসলামের মেয়ে সুহানা (৫)। তারা সবাই টেকনাফের হ্নীলা মৌলভী বাজারের মরিচ্যাঘোনা এলাকার বাসিন্দা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নিহতদের নিকটাত্মীয় জিহান মাহমুদ।
তথ্য সূত্রে জানা যায়, বুধবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯ টার দিকে কক্সবাজার-টেকনাফ মহাসড়ক হোয়াইক্যং ইউনিয়ন’র অন্তর্গত লম্বাবিল এলাকায় পালকী নামক যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় অপর দিক থেকে আসা যাত্রীবাহী একটি অটোরিকশা (সিএনজি) দুমড়ে মুচড়ে যায়।
এরপর স্থানীয়রা এগিয়ে এসে সিএনজি আরোহী ৪ জন যাত্রীকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পথে সেই ৪ জন জন যাত্রী মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে।
সড়ক দুর্ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত দায়িত্বে থাকা ওসি (তদন্ত) আবদুল আলিম।
তিনি জানান, কক্সবাজারের টেকনাফ প্রধান সড়কে যাত্রীবাহি বাস ও অটোরিকশা (সিএনজি) মুখোমুখি সংঘর্ষে তিন জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে এই ঘটনায় চার জনের মারা যাবার খবর আমরা পেয়েছি। তিনি আরো জানান উক্ত ঘটনাটি কিভাবে সংঘটিত হয়েছে সে বিষয়টি সঠিক ভাবে তদন্ত করার পর আইনি ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।










