জাহেদ কায়সার: ভদ্রমাসের ভ্যাপসা গরমে বেশ কয়েকদিন জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে ওঠেছিল। বৃহস্পতিবার রাত থেকে চট্টগ্রামে শুরু হয় স্বস্তির বৃষ্টি। তবে সে স্বস্তি বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি।
বৃষ্টি অব্যাহত থাকায় মঙ্গলবার সকালে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। বৃষ্টির মধ্যে বাইরে বেরিয়ে বিপাকে পড়েন চাকরিজীবী ও স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থীরা। চরম দুর্ভোগ পড়েন গার্মেন্টস শ্রমিকেরা। হালকা ও মাঝারী বর্ষণের কারণে সকালের দিকে সড়কে যানবাহনও ছিল কম। সাথে সাগরে নিম্নচাপ তাকায় ও পূর্ণিমার প্রভাবে জোয়ারের পানি ডুকে নগরীর আগ্রাবাদ , মুরাদপুর , বাকলিয়া, চকবাজার সহ নগরীর নিম্নাঞ্চলে হাঁটু পর্যন্ত পানিতে তলিয়ে যায়। পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাস কর্মকর্তা বলেন – সাগরে নিম্নচাপ থাকায় সহসা কমছে না বৃষ্টি। আরও দুদিন বৃষ্টি অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। এছাড়া সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সকালে আবহাওয়া অধিদফতরের উপপরিচালক ছানাউল হক বলেন, নিম্নচাপের প্রভাবে বুধবার (১৪ সেপ্টেম্বর) দুপুর পর্যন্ত বৃষ্টি অব্যাহত থাকবে। বৈরী আবহাওয়ায় এখনও উত্তাল রয়েছে সাগর। ফলে বহাল রয়েছে তিন নম্বর সতর্কতা সংকেত।











