ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী নির্যাতিত মানুষের পক্ষে মানববন্ধন

অদ্য বিকাল ৩ ঘটিকা হইতে চট্টগ্রাম নগরীর জামালখান প্রেসক্লাবে বর্বর ইসরাইলী হামলার নিন্দা জানিয়ে এবং ফিলিস্তানের স্বাধীনতাকামী ও নির্যাতিত মানুষের পক্ষে মানববন্ধন করেন বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্টানের শিক্ষার্থীরা। এতে ধর্ম বর্ণ নিবির্শেষে সকল শিক্ষার্থীরা স্বাধীন,সার্বভৌম ফিলিস্তান রাষ্ট্র প্রতিষ্টার দাবি জানান। চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনিষ্টিটিউটের ছাত্র অপূর্ব বডুয়া বলেন-“ পৃথিবীটা মানুষের হোক,সকল প্রাণী শান্তিতে বসবাস করুক।পৃথিবীর বাকি মানুষের মত ফিলিস্তিনের মানুষের ও অধিকার রয়েছে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের নাগরিক হওয়ার।” হেদায়েতুল ইসলাম মাদ্রাসার শিক্ষার্থী মোঃরিয়াদ উদ্দীন বলেন,”ফিলিস্তিনের শিক্ষা প্রতিষ্টান ,মাদ্রাসা স্কুলগুলো ইসরাইলী বাহিনী মাটির সাথে মিলিয়ে দিয়েছে।দখলদার ইসরায়লিদের প্রতি তীব্র নিন্দা ও ধীক্কার জানায়।সেইসাথে ফিলিস্তানের সাধারণ মানুষের পক্ষে সমর্থন দেয়ায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানায়। আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়র এর শিক্ষার্থী স্বরুপ ঘোষ দাবি করেন “শান্তিতে নোবেল জয়ী হয়ে ড.ইউনুছ দখলদার ইসরাইলকে ২০০ কোটি টাকা অর্থ সহায়তা দিয়ে শান্তি এবং মানবতার বিপক্ষে অবস্তান নিয়েছে ,আমি এর তীব্র নিন্দা জানাই। মানববন্ধনে একাত্মতা প্রকাশ করেন চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি ইমরান আহমেদ ইমু এবং সাধারন সম্পাদক জাকারিয়া দস্তগীর। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি এবং চট্রগ্রাম মহাগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া দস্তগীর মানববন্ধনে একাত্মতা প্রকাশ করে বলেন,”বঙ্গবন্ধু ইসরাইল কতৃত বাংলাদেশকে স্বীকৃতির প্রস্তাব প্রত্যাখান করে স্বাধীন স্বার্বভৌম ফিলিস্তান রাষ্টের পক্ষে বাংলাদেশের দৃঢ় অবস্থান জানিয়েছিলেন,আজ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফিলিস্তানি জনগনের পক্ষে বাংলাদেশের অকুন্ঠ সমর্থন পুণ:ব্যাক্ত করে অবিলম্বে হামলা বন্ধ এবং স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্টার দাবি জানানোকে বাংলার ছাত্রসমাজ ধন্যবাদ জানাচ্ছে”। আরো বক্তব্য রাখেন খোরশেদ আলম মানিক, হালিম শিকদার মিতু, আনিসুর রহমান, জাহেদুল ইসলাম, ইমাম উদ্দিন নয়ন,আরাফাত রুবেল,মোশরাফুল হক পাভেল, হাবিব রহমান, রাকিব হায়দার, কাজী নাইম,জুবায়ের আলম আশিক,লায়লা সিকদার লিপি,ওরুপ বিশ্বাস প্রমুখ।