সুরক্ষা, সৌন্দর্য আর স্মার্টনেসকেও বাড়িয়ে তোলে রোদ চশমা

শুধু যে গ্রীষ্মকালেই সানগ্লাস ব্যবহার করা হয় এ ধারণাটি একদমই ভুল। কারণ প্রখর রোদ ছাড়া হাল ফ্যাশনেও সমানভাবে যায় এই সানগ্লাস বা রোদ চশমা।
সানগ্লাস বা রোদ চশমা শুধু চোখেরই সুরক্ষা দেয় না, সৌন্দর্য আর স্মার্টনেসকেও বাড়িয়ে তোলে বহুলাংশে। পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে রঙিন ও মানানসই রোদ চশমা উন্নত রুচিবোধেরও পরিচায়ক।

বর্তমান ফ্যাশনে রোদ চশমা বা রঙিন সানগ্লাসের মধ্যে বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে লাল, নীল, বেগুনি, গোলাপি, সাদা, কমলা ও বাদামিসহ বিভিন্ন রঙের সানগ্লাস।

তীব্র শীতে ও ঝোড়ো বাতাস থেকে চোখের সংবেদনশীল অংশকে সুরক্ষিত রাখতে রোদ চশমার সত্যি কোনো বিকল্প নেই।

এছাড়া সূর্যের ইউভি রশ্মি, বাতাসে উপস্থিত ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ আর ধুলাবালি থেকে চোখের নিরাপত্তার জন্য সানগ্লাস একটি প্রয়োজনীয় জিনিস।

নিয়মিত সানগ্লাস বা রোদ চশমার ব্যবহার মাইগ্রেন বা সাইনাসের সমস্যা, চোখের কর্নিয়া ও রেটিনার জন্য ক্ষতিকর রশ্মি আটকাতে পারে।

চক্ষু বিশেষজ্ঞদের মতে, চোখে সরাসরি রোদ লাগাটা ভীষণ ক্ষতিকর। চোখে রোদ পড়লে সাধারণত সবাই চোখ সংকুচিত করে তাকায়।

এর ফলে চোখের চারপাশের নরম চামড়ায় দ্রুত ভাঁজ পড়ে। যা দ্রুত চোখের নিচে বলিরেখা তৈরি করে। এ সমস্যা থেকে সুরক্ষা পেতেও সানগ্লাস বেশ উপকারী।

 

পোশাকের মতো প্রতিবছর ফ্যাশনেও সানগ্লাসের ট্রেন্ড পরিবর্তন হয়। ফ্যাশন সচেতন তরুণ-তরুণীদের হালকা-পাতলা, গাঢ় রং আর শেডের সানগ্লাসের প্রতিই বেশি আগ্রহ লক্ষ্য করা যায়।

মুখের গড়ন অনুযায়ী কখনও ডিম, গোলাকার, ত্রিভুজ, লাভ বা স্কয়ার ডিজাইনের মেটালিক অথবা প্লাস্টিক ফ্রেমের হাজার হাজার কালেকশন থেকে বেছে নিতে পারেন আপনার সঙ্গে মানানসই কোনো রঙিন চশমাকে।