গাউসিয়া কমিটি মালয়েশিয়া শাখা উদ্যোগে জশনে জলুছে ঈদ-এ মিলাদুন্নবি (স) জুলুছ পালিত হয় কুয়ালালামপুরের কেএলসিসি থেকে জশনে জলুছ র্যালি শুরু হয় এতে হামদ ,নাতে রাসুল পরিবেশন করা হয়।নগরীর কোতারায়া,মেরদাকা স্কয়ার হয়ে জাতীয় মসজিদ নেগারায় জুলুস টি সমাপ্তি হয় পরে দোয়া মুনাজাত হয়ে সন্ধ্যায় হাংতুয়া চকলেট রেষ্টুরেন্টে বাদে মাগরিব থেকে খতমে গাউছিয়া শরীফ মিলাদ কিয়াম আলোচনা সভা ও বিশেষ দোয়া মুনাজাত হয় উক্ত আয়োজিত দিন ব্যাপি অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি মুহাম্মদ আনোয়ার হোসাইন।বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক মো:নাঈম উদ্দিন,সহ-সভাপতি মো :রফিকুল ইসলাম আকন্দ ,যুগ্ম সম্পাদক মো: জুনায়েদ আজিজ ,সহ-সাধারণ সম্পাদক মো :তারেকুল ইসলাম চৌধুরী এতে উপস্থিত থাকেন রফিক আহমদ খান ,মো:আব্বাস,মো,সুমন,ইব্রাহিম টিপু ,তাজউদ্দীন,মো:ফেরদৌস,মিজান,গোলাম মোস্তফা ,মো: সম্রাট ,আকবর,হামিদ,মোস্তাক আল আমিন ,মসজিদ কেপং,জহুর বারো,পিনাং,রাওয়াং প্রদেশের উপ কমিটির সদস্য বৃন্দ।
আলোচনা সভায় বক্তারা ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)-এর গুরুত্ব ও তাৎপর্য বলেন ১২ রবিউল আউয়াল, পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)।এই দিনে মানবজাতির জন্য রহমত হিসেবে প্রেরিত মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) আরবের মক্কা নগরীর সম্ভ্রান্ত কুরাইশ বংশে মা আমিনার কোল আলোকিত করে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।
নবী করীম (সা.) ৫৭০ খ্রিস্টাব্দের ১২ রবিউল আউয়াল সোমবার সুবহে সাদিকের সময়ে এই পৃথিবীতে শুভাগমন করেছেন। তার এই আগমনে সবাই আনন্দিত হয়েছিল। কেন না তার আগমনে সমাজ থেকে দূর হয়েছিল সব কুসংস্কার।
পরে বক্তারা রাসুল(সা:) এর আর্দশ ও সুন্নাত মত দ্বীন ও মাজহাব মিল্লাতের খেদমতকে আরও বেগমান করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন পরে, দেশ ও প্রবাসের সকল মুসলিম উম্মাহ’র ফিলিস্তিনের মুসলমানদের জন্য দোয়া মোনাজাত ও তাবারুক বিতরণ করা হয়।