নগরজুড়ে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিতকরণ ও বাজার মনিটরিং করতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেছেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা।
বৃহস্পতিবার (৩০ এপ্রিল) সকাল-বিকেল দুই শিফটে নগরজুড়ে অভিযান পরিচালনা করেন তারা।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আশিক-উর-রহমান চকবাজার, বাকলিয়া, সদরঘাট ও কোতোয়ালী এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন।
সামাজিক দূরত্ব বজায় না রাখা ও ভোগ্যপণ্য মূল্যতালিকার চেয়ে অতিরিক্ত মূল্যে বিক্রির অপরাধে তিনি ৩ মামলায় ১ হাজার ৭৫০ টাকা জরিমানা করেন।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মিজানুর রহমান বন্দর, ইপিজেড ও পতেঙ্গা এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন।
অননুমোদিতভাবে দোকান খোলা রাখায় তিনি সুমন বেস্ট বাই কে ১০ হাজার, পাঞ্জাবি টেইলার্স অ্যান্ড ফেব্রিকসকে ৫০০, নির্মাণ কাজ চালু রাখায় মো. মাসুদ নামে এক সাব কন্ট্রাক্টরকে ২ হাজারসহ ৩ মামলায় ১২ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা করেন।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গালিব চৌধুরী বন্দর, ইপিজেড ও পতেঙ্গা এলাকায় দুপুর ২টা থেকে বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ৯ মামালায় ৮ হাজার ৩০০ টাকা জরিমানা করেন।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রেজওয়ানা আফরিন হালিশহর, পাহাড়তলি, ডবলমুরিং ও আকবরশাহ এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন।
তিনি ব্যবসায়ী ও পাহাড়তলি বনিক সমিতির সঙ্গে আলোচনা করে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে স্বাস্থ্যবিধি মেনে দোকান খোলার বিষয়ে সচেতন করেন।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এস এম আলমগীর ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ৫ মামলায় ১১ হাজার ৩০০ টাকা জরিমানা করেন।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কাজী তাহমিনা সারমিন চকবাজার, বাকলিয়া, সদরঘাট, ও কোতোয়ালী এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ৩ মামলায় ৩ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সুরাইয়া ইয়াসমিন বায়েজিদ, খুলশি, পাঁচলাইশ ও চান্দগাঁও এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ৩ মামলায় ৭ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
