সিলেটে বন্যার্ত অসহায় মানুষের জন্য মাইডাস সেফটির খাদ্য সহায়তা প্রদান

চট্টগ্রাম ইপিজেডস্থ কানাডিয়ান বহুজাতিক হ্যান্ড গ্লোভস প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান “মাইডাস সেফটি বাংলাদেশ” এর পক্ষ থেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের মাধ্যমে সিলেটে বন্যার্ত অসহায় মানুষের জন্য খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হয়। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষে খাদ্যসহায়তাগুলো বুঝে নেন জালালাবাদ সেনানিবাসের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা লেঃ কর্নেল আব্দুল কাদের ও ক্যাপ্টেন সুমাইয়া এবং মাইডাস সেফটির পক্ষে হস্তান্তর করেন প্রোডাকশন ম্যানেজার জনাব কৌশিক সাহা ও সাইফুল ইসলাম সৌরভ, সিনিয়র কনসাল্টেন্ট-এসএপি। বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের ঢাকাস্থ প্রধান কার্যালয়ে খাদ্যসামগ্রীগুলো বুঝে নেন লেঃ মাহবুবুল আলম এবং হস্তান্তর করেন মাইডাস সেফটির পক্ষে টেকনিক্যাল ম্যানেজার জনাব মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, জনাব তানজিল মোর্শেদ, সিনিয়র ইঞ্জিনিয়ার-মাননিয়ন্ত্রণ বিভাগ। মাইডাস সেফটির কর্মকর্তাগণ কোম্পানীর সার্বিক কার্যক্রম সম্পর্কে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের কর্মকর্তাগণকে অবহিত করেন। এই সময়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের কর্মকর্তাগণ মাইডাস সেফটি বাংলাদেশের ত্রাণ কার্যক্রমের ভুয়সী প্রশংসা করেন এবং উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করেন।
এই বিষয়ে প্রতিষ্ঠানের মহাব্যবস্থাপক জনাব মইনুল হোসাইন বলেন “মাইডাস সেফটি” বাংলাদেশের জনসাধারণের আর্থ-সামাজিক, জীবনমান ও শিক্ষার মান উন্নয়নে বাংলাদেশের মানুষের পাশে থাকবে এবং ভবিষ্যতেও এই ধরনের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে।
তিনি আরো বলেন, “সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে পরিচালিত বিভিন্ন কার্যক্রমের পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, বেপজা স্কুল অ্যান্ড কলেজ, , চট্টগ্রাম, সিএমপি স্কুল অ্যান্ড কলেজ, চট্টগ্রাম, চট্টগ্রাম ইপিজেড হাসপাতাল, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং চট্টগ্রাম ফিল্ড হাসপাতালকে সার্জিক্যাল গ্লভস সহ অন্যান্য সুরক্ষা সামগ্রী অনুদান হিসেবে প্রদান করা হয়। এবং ভবিষ্যতে মাইডাস সেফটি বাংলাদেশ এই ধরণের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবেন বলে জানান।”
এখানে আরো উল্লেখ্য যে “মাইডাস সেফটি বাংলাদেশ” শতভাগ রপ্তানীমুখী প্রতিষ্ঠান হিসেবে আইন-কানুন মেনে চট্টগ্রাম ইপিজেডে সফলতার সাথে ২০১০ সাল থেকে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে।