
গবেষক চিকিৎসকেরা বলছেন, সুস্থ থাকতে এবং সুস্থ জীবনযাপনের জন্য রুটিনমাফিক চলতে হবে।
যেমন দৈনিক ৭-/ ঘন্টা নিশ্চিন্তে ঘুমাতে হবে। ঘুমের বড়ি খাওয়া ত্যাগ করুন। প্রত্যুষে ঘুম থেকে উঠে নিজ নিজ ধর্মানুযায়ী প্রার্থনা, ধ্যান বা ইয়োগা করুন। মুক্ত মাঠে বা বাগানে বেড়িয়ে পড়–ন। প্রাণ ভরে শ্বাস নিন।প্রতিদিন সকই সময়ে নাশতা করবেন। সকালে নাশতা হবে আটার রুটি, সবজি বা ডাল বা কোন তরকারী। একটা শষা বা ক্ষীরা। যেকোনো দেশী একটা ফল সেটা পাকাও হতে পারে আবার কাঁচাও হতে পারে। এক কাপ দুধ বা দুধ ছাড়া চা। নাশতা ও দুপুরের খাওয়ার মাঝে মাঝে ১১ টার দিকে দুটো বিস্কুট ও এক কাপ চা খাবেন। কোনো ¯œ্যাকস নয়। বেলা ২টায় মধ্যাহ্নভোজন পরিমিত, ভারী নয়। রাতের রাত ৯ টায় শেষ করবেন। খেয়েই শুয়ে পড়বেন না। পেটে গ্যাস হতে পারে। কিছুক্ষন হাঁটাহাঁটি করুন। ঘন্ট ২ পরে ঘুমুতে যান । দৈনিক একই সময়ে ঘুমাবেন । অফিস অদূরে হলে পায়ে হেটে অফিসে যাবেন। ব্যস্থতা বা অসুস্থতা না থাকলে উপরে উঠতে লিফটের বদলে সিঁড়ি ব্যবহার করবেন। অফিসে নিজ চেয়ারে এক ঘন্টার বেশী বসে থাকবেন না। ভেতরে পায়চারি করবেন কিছুক্ষণ পরপর । টেবিলে গ্লাসে পানি রাখবেন। মাঝে মাঝে এক বা দুই ঢোক পানি পান করবেন। সক সময় গম্ভীর না থেকে সহকর্মীদের সাথে খোলামেলা আলাপ করবেন। যথাসম্ভব সহকর্মী বা অন্যের সাথে তর্ক-বিতর্ক, কথাকাটাকাটি বা বাদানুবাদ না করার চেষ্টা করবেন। বাসায় খেলাধুলা, গানবাজনা, টিভি দেখার মধ্যে একটা বেছে নেবেন। এতে মনের উদ্বেগ- উৎকণ্ঠা দূর হবে।
এভাবে রুটিন বাধা জীবন যাপন করলে সুস্থ থাকবেন।