ব্যারিস্টার মীর হেলাল উদ্দিন’র মুক্তি দাবি

চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের নিন্দা ও প্রতিবাদ

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য, তরুণ আইনজীবী, বীর চট্টলার কৃতি সন্তান ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন’র মুক্তি দাবি করেছেন জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির চট্টগ্রাম বিভাগীয় সহ-সভাপতি ও চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দীপ্তি ও জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির চট্টগ্রাম বিভাগীয় সহ-সাধারণ সম্পাদক ও চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ শাহেদ।

আজ এক বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় বলেন, ১/১১’র জরুরী অবস্থার অনৈতিক সরকার দেশকে বিরাজনীতিকরণের অংশ হিসেবে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও তাদের পরিবারের সদস্য এবং নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা ও বানোয়াট মামলা দায়ের করে। এরই অংশ হিসেবে বিএনপি’র ভাইস চেয়ারম্যান, সাবেক মন্ত্রী মীর মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন ও তাঁর ছেলে তরুণ আইনজীবী ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিনের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়। সে সময় অন্যায়ভাবে তাঁদেরকে আটকও করা হয়। মামলা চলাকালে তাঁদের আইনজীবীগণ আইনগতভাবে মামলা মোকাবেলা করলেও কোন বক্তব্য আমলে না নিয়ে সরকারী নীল নকশা অনুযায়ী একতরফা রায় ঘোষণা করা হয়। পরবর্তীকালে উচ্চ আদালতে আপিল করা হলেও ১/১১’র জরুরী অবস্থার অনৈতিক সরকারের ধারাবাহিকতায় বর্তমান সরকার বিএনপি নেতৃবৃন্দকে রাজনীতি ও নির্বাচন থেকে দুরে রাখার সুদুরপ্রসারী পরিকল্পনার অংশ হিসেবে অ্যাটর্নি জেনারেলের অফিসকে ব্যবহার করে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে মীর নাসির ও মীর হেলালের আপিলের তীব্র প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হয়। আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন গত ২৭ অক্টোবর আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। এই মামলায় দীর্ঘদিন কারাবাসও করেন। নিন্ম আদালত এই ধরনের মামলায় শাসকগোষ্ঠীর নেতা-কর্মীদের জামিন দেয় অথচ বিএনপি’র বেলায় উল্টো জেল হাজতে প্রেরণ করে। আদালত আজ আওয়ামী নগ্ন হস্তক্ষেপের শিকার।

নেতৃদ্বয়, অবিলম্বে মীর হেলাল’র মুক্তি দাবি করেন। ১/১১’র জরুরী অবস্থার অনৈতিক সরকার আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মামলা দায়ের করলেও পরবর্তী আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় নিজেদের মামলাগুলো প্রত্যাহার অথবা নিস্পত্তি করে ফেলে। কিন্তু বিএনপি’র নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলাগুলো সচল রেখে ফরমায়েসী রায় প্রদানের মাধ্যমে মূলত: ১/১১ সরকারের বিরাজনীতিকরণ প্রক্রিয়া বাস্তবায়নের পথেই হাঁটছে, যা সুষ্ঠু রাজনীতির পরিপন্থী বাকশালী আওয়ামী লীগ সরকারের এই দ্বিমূখী ও ষড়যন্ত্রমূলক আচরণের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ এবং এ ধরনের অপতৎপরতা বন্ধের আহবান জানানো হয়।

নগর জাসাস’র নিন্দা ও প্রতিবাদ

প্রচার সম্পাদক জসিম উদ্দিন চৌধুরী,জাসাস কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ-গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক নাজমা সাঈদ,চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় জাসাসের সাবেক সাধারন সম্পাদক কাজী সাইফুল ইসলাম টুটুল,জাসাস চট্টগ্রাম মহানগরের সহ-সভাপতি খন্দকার সাইফুল ইসলাম, শেখ জামিল হোসেন,সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক নজরুল ইসলাম তুহিন,ফজলুল হক মাসুদ,সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কালাম,
নগর জাসাস নেতা সৈয়দ জিয়া উদ্দীন,দোস্ত মোহাম্মদ,মহিন উদ্দিন মহিন,মঈন উদ্দিন জুয়েল,জাসাস নেতা এস এম তারেক,গোলাম মোহাম্মদ শরিফ,রিপন ভান্ডারি,নিগার সোহা, নাহিদা আলম প্রমূখ নেতৃবৃন্দ।