সাবধান হয়ে যান

নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেছেন, অপরাধের সঙ্গে যারা সম্পৃক্ত তাদের দলে স্থান নেই। যারা এতোদিন প্রশ্রয়-আশ্রয় দিয়েছে তাদের নাম ঠিকানা আমার জানা। সুতরাং সাবধান হয়ে যান।

মঙ্গলবার (১৩ অক্টোবর) ৯ নম্বর উত্তর পাহাড়তলী ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের আওতাধীন এ ইউনিটের হেকিম খন্দকার মো. হোসেন, বি ইউনিটের জুলফিকার আলী মাসুদ, সি ইউনিটের মোমিনুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কার্যকরি কমিটির সভায় তিনি এ কথা বলেন।

আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেন, দলের মধ্যে বিভেদ ছড়াবেন না। নগর আওয়ামী লীগ ঐক্যবদ্ধ আছে এবং থাকবেই। আসন্ন চসিক নির্বাচনে মেয়র পদে প্রধানমন্ত্রী যাকে নৌকা প্রতীক দিয়েছেন তার বিজয়ের জন্য আমাদের কাজ করতে হবে। তাহলে নৌকার বিজয় সুনিশ্চিত হবে।

নগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী বলেন, সমাজ পরিবর্তনে সামাজিক আন্দোলনকে স্বাগত জানাই। তবে এ আন্দোলনের নামে যারা সরকারের অপসারণ চাই তারাও সামাজিক শত্রু। এ শত্রুর সঙ্গে স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ ইন্ধন রয়েছে। সবচেয়ে অবাক বিস্ময় যার বিরুদ্ধে ধর্ষণের সুষ্পষ্ট অভিযোগ রয়েছে তিনি শাহবাগ গরম করছেন। আমি দাবি জানাই এই চিহ্নিত ধর্ষককে গ্রেফতার করা হোক।

নগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও আসন্ন চসিক নির্বাচনে আওযামী লীগের মেয়র প্রার্থী এম রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে বঙ্গবন্ধুর আর্দশিক রাজনৈতিক চেতনায় বিশ্বাসী। তাই আমি কখনো আর্দশচ্যুত হয়নি এবং হবো না। যদি জনগণ আমাকে নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করে তাহলে আমার একমাত্র প্রেরণা আমার পূর্বসূরি এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর পথ অনুসরণ করে নগরবাসীকে সেবা করব।

বক্তব্য দেন নগর আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য সফর আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক নোমান আল মাহমুদ, চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, ত্রাণ সমাজ কল্যাণ সম্পাদক মোহাম্মদ হোসেন, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মশিউর রহমান চৌধুরী, কার্যনির্বাহী সদস্য নুরুল আবছার মিয়া, থানা আওয়ামী লীগের কাজী আলতাফ হোসেন, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের এস এম আলমগীর, সরওয়ার মোর্শেদ কচি, এ ইউনিটের মো. জামাল উদ্দিন তারেক, বি ইউনিটের জাহাঙ্গীর কবির নয়ন, সি ইউনিটের মো. মাসুদ প্রমুখ।