কাউখালীর দুর্গম এলাকায়ও শত শত ভক্ত আশেকানের পদচারনা

শফিউল আলম, রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধিঃ কাউখালী উপজেলার দুর্গম পাহাড়ী এলাকায় বাবা ভান্ডারীর আস্তানায় প্রতিদিন শত শত ভক্ত আশেকদের পদচারনায় মুখরিত । চট্টগ্রাম জেলার ফটিকছড়ি উপজেলার মাইজভান্ডার দরবার শরীফের অন্যতম অলি হজরত গোলামুর রহমান প্রকাশ বাবা ভান্ডারী রাঙ্গামাটি জেলার কাউখালী উপজেলার ফটিকছড়ি ইউনিয়নের দুর্গম পাহাড়ী এলাকায় গহিন অরন্যে ফরিদ খালী খাালের পাশে পাহাড়ের গুহায় কঠিন রেয়াজতে মগ্ন ছিলেন । জনমানব শুন্য গহিন অরন্যে পাহাড়ের গুহায় বন্য পশু প্রানীর বসবাসের স্থানে হজরত গোলামুর রহমান বাবা ভান্ডারী দীর্ঘ ১২ বৎসর কঠিন রেয়াজত শেষে হলদিয়া ইউনিয়নের দুর্গম পাহাড়ী এলাকা বটপুকুরিয়া এলাকায় এসে আবোরো কঠিন রেয়াজতে ছিলেন । বটপুকুরিয়া এলাকা থেকে মাইজভান্ডারী ত্বরিকার প্রর্বতক হজরত গাউসল আজম আহম্মদ উল্ল্রাহ মাইজভান্ডারীর নির্দেশে বটপুকুরিয়া এলাকা থেকে মাইজভান্ডার দারবার শরীফে নিয়ে যায় । রাউজানের বটপুকুরিয়া বাবা ভান্ডারীর আস্তানায় ও কাউখালী উপজেলা গহিন অরন্যে বাবা ভান্ডারীর আস্তানায় প্রতিদিন চট্টগ্রাম জেলা ও দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে শত শত আশেক ভক্ত আসেন । আশেক ভক্ত গন রাউজান উপজেলা সদর থেকে শুরু হওয়া শহীদ জাফর সড়ক দিয়ে রাউজান উপজেলা সদর, ডাবুয়াা, হলদিয়া ইউনিরয়নের দুর্গম পাহাড়ী এলাকা হয়ে কাউখালী উপজেলা ফটিকছড়ি ইউনিয়নের পোড়া বাজার পর্যন্ত সিএনজি অটো রিক্সা, জীপ, মিনি ট্রাক , কার, মাইক্রোবাস, হাইস করে যায় । পোড়া বাজার থেকে পায়ে হেটে ফরিদখালী খালের পাড় ও খালের পানি দিয়ে উজানে গিয়ে গহিন অরন্যে বাবা ভান্ডারীর আস্তানায় পৌছে আশেক ভক্তরা । গতকাল ১৫ সেপ্টেম্বর বুধ:বার দুপুরে পাহাড়ের গহিন অরন্যে বাবা ভান্ডারীর আস্তানায় জেয়ারতের উদ্যোশে রগেলে দেখা যায় আস্তানায় চট্টগ্রামের নাজির হাট থেকে মাইজভান্ডার দরবারের আশেক মামুনের নেতৃত্বে ১২ জন যুবক কিশোর আস্তানায় এসে জেয়ারত করেন । মুরগী জবাই করে বাবা ভান্ডারীর ফাতেহার আয়োজন করেন । বাবা ভান্ডারীর আস্তানায় জেয়ারত করার সময়ে আরো উপস্থিত ছিলেন রাউজান প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি প্রদীপ শীল, পরিবেশ নেতা নুরুল আবছার, ব্যবসায়ী মহিউদ্দিন ।