মানুষের পাশে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠন

শ্রমিকরা এখন সবচেয়ে বেশি স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে মহান মহান মে দিবসে শ্রমিকদের মাঝে ত্রাণ বিতরণকালে বক্তব্যে ডা. শাহাদাত হোসেন

চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ও বিএনপি’র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা যেখানে ধারণা করছে মে মাসে বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি করোনা আক্রান্ত্র হতে পারে। সেখানে গার্মেন্টস কারখানা খুলে দেওয়ার মাধ্যমে শ্রমিকদের করোনা সংক্রমণের ঝুঁকির দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। গার্মেন্টস মালিকরা নির্দেশনা না মেনে বেশি সংখ্যক শ্রমিক দিয়ে কাজ
করানোর কারণে শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা কঠিন হচ্ছে। মহান মে দিবস উপলক্ষে শ্রমিকদের মাঝে ত্রাণ বিতরণকালে ডা শাহাদাত হোসেন আরো বলেন, শ্রমিকরা এখন সবচেয়ে বেশি স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে। তারা দিন দিন সংক্রমণের ঝুঁকিতে পড়ছে। তাছাড়া  দিনমজুর, রিক্সা সিএনজি সহ  বিভিন্ন শ্রমিকরা ত্রাণ না পাওয়ার কারণে জীবিকার তাগিদে জীবনকে বিসর্জন দিয়ে রাস্তায় নেমে পড়েছে। সরকার ঘরে ঘরে ত্রাণ পৌঁছাতে পারলে হয়তো এই পরিস্থিতি হত না। ডা. শাহাদাত আরো বলেন, প্রতিদিন করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলছে। তাই এই মুহূর্তে সবাইকে ঘরে থেকে বের না হয়ে  নিজেকে নিরাপদ রাখতে হবে।  তিনি আজ ১ মে শুক্রবার দুপুরে প্রবর্তকস্থ ট্রিটমেন্ট হাসপাতালের সামনে মহান মে দিবস উপলক্ষে অসহায় শ্রমিকদের মাঝে এবং ৩৫ নং বকশির হাট ওয়ার্ড় ও ৪ নং চাঁন্দগাও ওয়ার্ড এলাকারসহ পাঁচ শতাধিক পরিবারের মাঝে ত্রাণ বিতরণকালে এ কথা বলেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপি’র শ্রমবিষয়ক সম্পাদক এম এ নাজিম উদ্দিন, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির উপদেষ্টা সাংবাদিক জাহিদুল করিম কচি, সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুল ইসলাম, কোতয়ালী থানা বিএনপির সভাপতি মনজুর রহমান
চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন, নগর  বিএনপির সদস্য এডভোকেট তারিক আহমেদ, ৩৫ নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি এস এম মফিজ উল্লাহ, ৪ নং ওয়ার্ড বিএনপি’র সভাপতি মোহাম্মদ ইলিয়াস, ৩৫ নং ওয়ার্র্ড বিএনপি’র সাধারণ
সম্পাদক নূর হোসেন নুরু, মহানগর যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক মোশারফ হোসেন প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।
এছাড়াও চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি’র সভাপতি ও বিএনপি’র মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন এর পক্ষ থেকে  নগরীর  বিভিন্ন ওয়ার্র্ড  মাক্স, হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও করোনা সচেতনামূলক মূলক লিফলেট বিতরণ অব্যাহত রয়েছে।

খাবারের জন্য কর্মহীন মানুষ খাবারের জন্য ছোটাছুটি করছেন

করোনা মহামারিতে গরীব অসহায় মানুষের জন্য ত্রাণ বিতরণ কলে-আবুল হাশেম বক্কর

চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর বলেছেন, করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সরকার আগাম প্রস্তুতি নেয়নি। ফলে দেশে করোনা সংক্রমিত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধির পাশাপাশি মৃত্যুর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। দেশের মোট জনসংখ্যা অনুযায়ী করোনা রোগী সনাক্তকরণে পরীক্ষা হারও নগন্য। করোনা মোকাবেলায় ফ্রন্ট লাইনে থাকা চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সংক্রামিত হচ্ছে বেশি। ইতিমধ্যে কয়েক জন চিকিৎসক ও পুলিশ সদস্য মৃত্যুবরণ করেছে।

আজ শুক্রবার (১লা মে) দুপুরে নগরীর এনায়েত বাজার বাটালী রোড়স্থ নিজ বাসভবনে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় মহানগর বিএনপির পক্ষ থেকে চট্টগ্রাম মহানগরীর আওতাধীন এলাকায় গরীব ও নিন্ম আয়ের মানুষের জন্য ত্রাণ সামগ্রী প্রেরণকালে এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, আজকে করোনার কারণে সারাদেশে খাবারের জন্য হাহাকার চলছে। কর্মহীন মানুষ খাবার খুঁজছে। তারা খাবারের জন্য ছোটাছুটি করছেন। অবস্থা দৃষ্টে মনে হচ্ছে অল্প কয়েকদিনে দেশে দুর্ভিক্ষ শুরু হয়েছে। সরকারী ত্রাণ গরীব দুঃখী, ক্ষুধার্ত মানুষের ঘরে না গিয়ে চলে যাচ্ছে সরকারী দলের বিনা ভোটে নির্বাচিত চেয়ারম্যান, মেম্বার ও দলীয় নেতাদের বাসায়। হাজার হাজার বস্তা চাল পাওয়া যাচ্ছে তাদের বাসায়। মহামারীর মধ্যে শুরু হয়েছে চাল ও ডাল চোরদের উৎসব। তারা যতটুকু ত্রাণ বিতরণ করছে তাও দেখে দেখে নিজেদের পচন্দের লোকদের বিতরণ করছে। সাধারণ মানুষ সরকারী সাহার্য্য থেকে বঞ্চিত। সাধারণ জনগনের জন্য সরকারী রেশন কার্ড করা হচ্ছে তাও তাদের আতœীয় স্বজনরাই পাচ্ছে।  নিম্ন আয়ের মানুষ যারা দিন আনে দিন খায় তারা খাবার সংগ্রহ করতে পারছে না। তারা ক্ষুধার জ্বালায় হাহাকার করছে। এই দু:সময়ে বিএনপি নেতাকর্মীরা পকেটের টাকায় ত্রাণ দিচ্ছে। এই মহামারীতে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রমানের নির্দেশনা মেনে বিএনপি গরীব ও নিন্ম আয়ের মানুষের পাশে আছে এবং থাকব।

ত্রাণ বিতরণ কালে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক এস এম সাইফুল আলম, ডবলমুরিং থানা বিএনপির সভাপতি মোঃ সেকান্দর, আন্দরকিল্লাহ ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আলাউদ্দিন আলী নূর, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবুল বসর, দক্ষিন আগ্রাবাদ ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মনজু মিয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ মোস্তফা, নগর যুবল নেতা মোঃ যুবরাজ, চ. বি. ছাত্রদল নেতা মোঃ আবু বক্কর সিদ্দীক মাছুম প্রমূখ।

হাটহাজারীতে ত্রাণ বিতরণ
গত ২৩শে মার্চ থেকে চলমান করোনা মহামারীর কারণে বিএনপির চেয়ারপার্সন, সাবেক সফল প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক তারেক রহমানের নির্দেশে হাটহাজারীর সকল ইউনিয়ন, পৌরসভা ও হাটহাজারী সংসদীয় আসনের অন্তর্গত চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের ১ এবং ২ নং ওয়ার্ডে ত্রাণ বিতরণ কর্মসূচির ধারাবাহিকতায় আজ ৪০তম দিনে হাটহাজারীর মেখল ইউনিয়নে কর্মহীন ও অসহায় পরিবারের নিকট ইফতার সামগ্রী, উপহার সামগ্রী, সুরক্ষা সামগ্রী ও জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের ডাক্তারদের হেল্পলাইন সম্বলিত করোনা ভাইরাস সম্পর্কে সচেতনামূলক লিফলেট বিতরণ করা হয়।
এই মানবিক সহায়তা কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন মোঃ ইসমাঈল, যুগ্ম আহবায়ক, হাটহাজারী বিএনপি, মনিরুল আলম জনি, সাধারণ সম্পাদক, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ছাত্রদল, মোঃ হাসান মাষ্টার, সিনিয়র সহ সভাপতি, হাটহাজারী উপজেলা যুবদল, জিএম সাইফুল, সদস্য, উত্তরজেলা যুবদল। আরো উপস্থিত ছিলেন মোঃ ইসমাইল, নাজিম উদ্দিন, সেলিম সিকদার, নাছির উদ্দিন , নুরুল হক, লোকমান। সার্বী সহযোগিতায় সহযোগত মোঃ ইয়াছিন চৌঃ ফরহাদ, সভাপতি মেখল ইউনিয়ন, মোঃ ওসমান, সিনিয়র সহ সভাপতি মেখল ইউনিয়ন ছাত্রদল মোঃ আরমান আজিম, সাধারণ সম্পাদক মেখল ইউনিয়ন ছাত্রদল, রিজোয়ান তাইসির, যুগ্ম সম্পাদক, মেখল ইউনিয়ন ছাত্রদল, মোঃ রাকিব সিকদার, সহ সাধারণ সম্পাদক মেখল ইউনিয়ন ছাত্রদল, কাজী মুমিন, সাংগঠনিক সম্পাদক, মেখল ইউনিয়ন ছাত্রদল, রোহাত চৌঃ, প্রচার সম্পাদক, মেখল ইউনিয়ন ছাত্রদল, রেজাউল করিম, সহ প্রচার সম্পাদক, মেখল ইউনিয়ন ছাত্রদল, মোঃ রায়হান, দপ্তর সম্পাদক, মেখল ইউনিয়ন ছাত্রদল, মোঃ আব্দুল, সহ দপ্তর সম্পাদক।
ডা:শাহাদাত হোসেন এর পক্ষ গাজী সিরাজ উল্লাহ এর ত্রাণ বিতরণ
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির যুগ্ন-সম্পাদক গাজী সিরাজ বলেছেন, করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সরকার আগাম প্রস্তুতি নেয়নি। ফলে দেশে করোনা সংক্রমিত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধির পাশাপাশি মৃত্যুর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। দেশের মোট জনসংখ্যা অনুযায়ী করোনা রোগী সনাক্তকরণে পরীক্ষা হারও নগন্য। করোনা মোকাবেলায় ফ্রন্ট লাইনে থাকা চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সংক্রামিত হচ্ছে বেশি। ইতিমধ্যে কয়েক জন চিকিৎসক ও পুলিশ সদস্য মৃত্যুবরণ করেছে।
আজ শুক্রবার (১লা মে) দুপুরে নগরীর ১৭নং ওয়ার্ড পশ্চিম বাকলিয়া ৯নং বক্ল নিজ এলাকায় মেয়র প্রাথী নগর বিএনপির সভাপতি ডা:শাহাদাত হোসেন এর পক্ষ থেকে নগরীর পশ্চিম বাকলিয়া এলাকায় নিজ দলের নেতাকর্মী ও নিন্ম আয়ের মানুষের জন্য উপহার সামগ্রী প্রেরণকালে এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, আজকে করোনার কারণে সারাদেশে খাবারের জন্য হাহাকার চলছে। কর্মহীন মানুষ খাবার খুঁজছে। তারা খাবারের জন্য ছোটাছুটি করছেন। অবস্থা দৃষ্টে মনে হচ্ছে অল্প কয়েকদিনে দেশে দুর্ভিক্ষ শুরু হয়েছে। সরকারী ত্রাণ গরীব দুঃখী, ক্ষুধার্ত মানুষের ঘরে না গিয়ে চলে যাচ্ছে সরকারী দলের বিনা ভোটে নির্বাচিত চেয়ারম্যান, মেম্বার ও দলীয় নেতাদের বাসায়। হাজার হাজার বস্তা চাল পাওয়া যাচ্ছে তাদের বাসায়। মহামারীর মধ্যে শুরু হয়েছে চাল ও ডাল চোরদের উৎসব। তারা যতটুকু ত্রাণ বিতরণ করছে তাও দেখে দেখে নিজেদের পছন্দের লোকদের বিতরণ করছে। সাধারণ মানুষ সরকারী সাহার্য্য থেকে বঞ্চিত।নিম্ন আয়ের মানুষ যারা দিন আনে দিন খায় তারা খাবার সংগ্রহ করতে পারছে না। তারা ক্ষুধার জ্বালায় হাহাকার করছে। এই দু:সময়ে বিএনপি নেতাকর্মীরা পকেটের টাকায় ত্রাণ দিচ্ছে। এই মহামারীতে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রমানের নির্দেশনা মেনে বিএনপি গরীব ও নিন্ম আয়ের মানুষের পাশে আছে এবং থাকবো।
ত্রাণ বিতরণ কালে উপস্থিত ছিলেন ১৭নং পশ্চিম বাকলিয়া ওয়ার্ড কাউন্সিলর এ,কে,এম আরিফুল ইসলাম (ডিউক), কোতোয়ালী থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল হোসেন ফিরোজ,নগর যুবদল সদস্য লায়ন মো: হাবিব উল্লা খান,ওয়ার্ড বিএনপি নেতা হাজী ইউসুফ, মো আইয়ুব খান, মো: মালেক,ওয়ার্ড যুবদল নেতা মহসিন, শাহআলম, আব্দুল।ছাত্রদল নেতা গাজী শওকত, ওয়ার্ড ছাত্রদলের যুগ্ন-আহবায়ক মোহাম্মদ মাহির, যুগ্ন-আহবায়ক সাব্বির, সদস্য শাওন, রাজু, ছোটন প্রমূখ।
করোনা মোকাবেলায় প্রস্তুতির ঘাটতি ও অ-ব্যবস্থাপনায় জনগণ আজ দিশেহারা:  শাহেদ
বিএনপি‘র চেয়ারপার্সন সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ-সাধারণ সম্পাদক ও চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ শাহেদ লকডাউনে ঘর বন্দি প্রয়াত নেতৃবৃন্দের পরিবারবর্গ ও কারানির্যাতিত নেতা-কর্মীদের মাঝে ০৪ নং চান্দগাঁও ওয়ার্ড যুবদলের উপহার সামগ্রী বিতরণ করেন আজ ৭ম রমজান ১লা মে। এ সময় মুহাম্মদ শাহেদ বলেন, এতো অন্যায় অত্যাচার গুম, মামলা -হামলার পরও বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনকে জনগনের কাছ থেকে দূরে সরাতে পারে নাই শাসক গোষ্ঠী। জাতীয়তাবাদী দল জনগণের জনমানুষের দল। করোনার এই দুর্দিনে আওয়ামীলীগের নেতা-কর্মীরা ব্যস্ত লুটপাটে- অন্যদিকে বিএনপির নেতা-কর্মীরা ব্যস্ত নিজেদের সাধ্যমত মানুষের পাশে দাড়াতে। তিনি এসময় প্রয়াত নেতৃবৃন্দের আতœার মাগফেরাত কামনা করেন। পবিত্র রমজান মাস আত্মশুদ্ধির মাস নিত্য-পণ্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে আরো কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার আহবান জানান। শাসকদলের বাজার সিন্ডিকেট ভেঙ্গে ফেলতে প্রশাসনকে অনুরোধ করেন। ত্রাণ শুধু আওমালীগ না সাধারণ অসহায় মানুষ যেন পায় তা নিশ্চিত করতে হবে প্রশাসনকে। তিনি এসময়, সমাজের বিত্তবানদের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়ার অনুরোধ করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন সি. যুগ্ম সম্পাদক মোশাররফ হোসাইন, আহবায়ক গুলজার হোসেন, সহ সম্পাদক আতিকুর রহমান, সাইদুর রহমান, জাহেরি মাসুদ, ৪নং ওয়ার্ড যুবদলের আহবায়ক আবু বক্কর বাবু, থানা যুবদলের যুগ্ম আহাবয়ক আলী আযম মাসুম, মোঃ এরশাদ, আসমান, মিনহাজ ফারুক, মিজান, সালাউদ্দিন, ওয়ার্ড যুবদল যুগ্ম সম্পাদক মোঃবাবলু,আরশাদুর রহমান, শরীফ, জসিম, রাশেদ প্রমুখ।

তারেক রহমান’র নির্দেশে করোনাযুদ্ধের অগ্রসৈনিক ডাক্তারদের মাঝে পিপিইবিতরণ করছেন চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রদল নেতা আলিফ উদ্দিন রুবেল

করোনার ভয়াবহ ছোবলে সমগ্র বিশ্বকে ল-ভ- হওয়া থেকে রক্ষার দায়িত্বে নিয়োজিত করোনাযুদ্ধের অগ্রসৈনিক ডাক্তারদের জন্য পিপিই নিয়ে হাজির হয়েছেন চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রদল নেতা আলিফ উদ্দিন রুবেল। আজ ১ মে শুক্রবার বিকাল ৪ টায় নগরীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সহ স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডাঃ শাকির উর রশীদের হাতে মহানগর ছাত্রদল নেতা আলিফ উদ্দিন রুবেল’র ব্যক্তিগত উদ্যোগে করোনাযোদ্ধা ডাক্তারদের মাঝে পিপিই সহ বিভিন্ন সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ করা হয়। উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রদলের যুগ্ন-আহ্বায়ক কাইয়মুর রশিদ বাবু, পাঁচলাইশ থানা ছাত্রদলের নেতা মোহাম্মদ মুন্না। এসময় আলিফ উদ্দিন রুবেল বলেন, সমগ্র পৃথিবীর ন্যায় বাংলাদেশও করোনার ছোবলে ভয়াবহ পরিণতির দিকে এগুচ্ছে। ও যুদ্ধে সম্মুখে থেকে আমাদেরকে নিরাপদ রাখার জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাওয়া ডাক্তার ও স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রতি সম্মান প্রদর্শনের অংশ হিসেবেই আমাদের এ কার্যক্রম। আমাদের এ কার্যক্রম ধারাবাহিক ভাবে চলমান থাকবে।

প্রেস রিলিজ