যে কোন সময় মা মাছ ছাড়তে পারে ডিম

শফিউল আলম, রাউজান প্রতিনিধি, নিউজচট্টগ্রাম২৪

হালদা নদীতে মা মাছের আনা ঘোনা বেড়েছে, বর্ষন বজ্রপাত হলে নদীতে মা মাছ ডিম ছাড়তে পারে ডিম সংগ্রহের প্রতিক্ষার প্রহর গুনছেন ডিম সংগ্রহকারীরা ।

প্রাকৃতিক মৎস প্রজনন ক্ষেত্র হালদা নদীতে প্রতি বৎসর চৈত্র মাস থেকে আষাঢ় মাস পযন্ত সময়ে মা মাছ ডিম ছাড়ে । হালদা নদীতে রুই, কাতলা, মৃগেল, কালিবাউশ মাছ ডিম ছাড়ে । নদীতে ডিম ছাড়ার পর রাউজান–হাটহাজারীর নদীর তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দ্বারা প্রবল বর্ষন বজ্রপাত নদীতে পাহাড়ী ঢলের শ্রোতকে উপক্ষো করে নদীতে নৌকা ও জাল নিয়ে মা মাছের ডিম সংগ্রহ করে।

মা মাছের ডিম সংগ্রহ করার পর নদীর তীরে খনন করা মাটির কুয়ায়ও নদীর তীরে হ্যচারীতে ডিম রেখে ডিম থেকে রেনু ফুটানো হয় । হালদা নদীর মাছের ডিম থেকে ফুটানো রেনু দেশের বিভিন্ন এলাকা ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন উপজেলার মৎস খামারী, মাছ চাষীরা ডিম সংগ্রহকারীদের কাছ থেকে ক্রয় করে নিয়ে যায়। হালদা নদীর মাছের ডিম থেকে ফুটানো রেনু মাছ চাষ করে মৎস খামারী ও মাছ চাষীরা বিপুল পরিমান টাকা আয় করেন । হালদা নদীতে মা মাছ ডিম ছাড়ার মৌসুম শুরু হলে ও হালদা নদীতে একনো মা মাছ ডিম ছাড়েনি । চৈত্র মাস শেষ হয়ে বৈশাখ মাসের শেস সময়ে গত ২৪ এপ্রিল থেকে গতকাল ২৬ এপ্রিল পর্যন্ত সময়ে বর্ষন ও বজ্রপাত হলেও নদীতে মাাছ ডিমে ছাড়েনি।

বর্ষন ও বজ্রপাত হলে নদীতে মা মাছর ডিম সংগ্রহকারীরা নদীতে মা মাছ কবে ডিম ছাড়বে এই প্রতিক্ষায় বসে থাকেন । নদীতে মা মাছ ডিম না ছাড়ায় ডিম সংগ্রহকারীরা হতাশ হয়ে পড়েন । ডিম সংগ্রহকারীরা কবে নদীতে ডিম ছাড়বে নদী থেকে ন্যেকা ও জাল নিয়ে মা মাছের ডিম সংগ্রহ করার প্রত্যশায় অফেকাষা করছেন । ডিম সংগ্রহকারীরা জানান হালদা নদীতে মা মাছ ডিম ছাড়ার ভরা মৌসুম চলেছে । নদীতে মা মাছ ডিম ছাড়ার পুর্বে নদীতে মা মাছ ডিমওে নমুনা ছাড়ে । বর্ষন ও বজ্রপাত হলে ও এখনো মা মাছ নমুনা ছাড়েনি । রাউজানি উপজেলা সিনিয়র মৎস অফিসার পিযুষ প্রভাকর বলেন, হালদা নদীতে মা মাছ যে কোন সময়ে ডিম ছাড়তে পারে। মা মাছ ডিম ছাড়ার পুর্বে নমুনা ছাড়ে নদীতে । নমুনা ছাড়ার পরম া মাছ নদীতে ডিম ছাড়ে । প্রবল বর্ষন ও বজ্রপাত হলে যে কোন সময়ে হালদা নদীতে মা মাছ ডিম ছাড়তে পারে । হালদা নদীতে মা মাছ ডিম ছাড়ার মৌসুমের শুরুতেই মৎস বিভাগ প্রস্তুতি নিয়ে রাখা হয়েছে ।সরেজমিনে পরিদর্শনকালে হালদা নদীর তীরবর্তী এলাকার ডিম সংগ্রহকারী রাউজান পৌরসভার আজিম হাবিলদার বাড়ীর বাসিন্দ্বা ডিম সংগ্রহকারী ইমতিয়াজ, অংকুরী ঘোনা এলঅকার বাসিন্দ্বা বিতান বড়ুয়া বলেন বর্ষন ও বজ্রপাত হলে ও মা মাছ নদীতে ডিম ছাড়েনি । নদীতে মা মাছ কবে ডিম ছাড়বে এই প্রতিক্ষায় সকল প্রস্তুতি নিয়ে আমি সহ ডিম সংগ্রহকারীর প্রতিক্ষার প্রহর গুনছি । নদীতে যে কোন সময়ে মা মাছ ডিম ছাড়তে পারে । ডিম সংগ্রহকারীরা বলেণ হালদা নদীতে মা মাছের আনা ঘোনা বেড়েছে । বৃষ্টি ও বজ্রপাত হলে যে কোন সময়ে নদীতে মা মাছ ডিম ছাড়তে পারে । হালদা নদীতে মা মাছ কখন ডিম ছাড়বে এই প্রতিক্ষায় বসে আছেন রাউজান ও হাটহাজারীর সহস্রাধিক ডিম সংগ্রহকারী। ডিম সংগ্রহকারীরা নদীর তীরে মাটির কুয়া খনন করে ডিম ফুটানো জন্য প্রস্তুত করে রাখা হয়েছে । রাউজানের পশ্চিম গহিরা, গহিরা মোবারক খীল, হাটহাজারীর মদুনাঘাট, মাছুয়া ঘোনা ও মার্দ্রসায় মৎস মন্ত্রনালয়ের নির্মান করা মৎস হ্যচারীগুলো ডিম ফুটানোর জন্য প্রস্তুত করে রেখেছে রাউজান- হাটাহাজারী উপজেলা মৎস বিভাগ ।