রাউজানে দুটি হাসপাতালে ২৮ শয্যার আইসোশেন বেড

শফিউল আলম, রাউজান প্রতিনিধি, নিউজচট্টগ্রাম২৪: করোনা ভাইরাস সন্দেহে রাউজানে ৬ জনের নমুনা পরিক্ষা করে করোনা ভাইরাসের সংক্রমক পাওয়া যায়নি দুটি হাসপাতালে ২৮ শর্যার দুটি ওয়ার্ডকে আইসোশেন ওয়ার্ড হিসাবে প্রস্তুত রাখা হয়েছে । সদি কাশি জরে আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার জন্য আলাদাভাবে চিকিৎসা কর্ণার প্রস্তুত করে রাখা হয়েছে । সর্দি কাশি, জরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসলে তাদের চিকিৎসা করে তাদের বাড়ীতে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে । সর্দি, কাশি, জর হওয়া রোগীরা কন্ট্রোল রুম ও রাউজান উপজেলা স্বাস্থ্য প্রকল্পের কন্ট্রোল রুমের ফোন নম্বরে ফোন করলে চিকিৎসকরা ফোনের মাধ্যমে তাদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে বলে জানান রাউজান উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ নুর আলম দীন। করেনা ভ্ইারাসের প্রার্দুভাব শৃুরু হওয়ার পর থেকে রাউজানের বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়া লোকজন ভয়ে রাউজানের হাসপাতালে আসছেনা । তারা ফোনে চিকিৎসকের চিকিৎসা নিয়ে তাদের দেওয়া ঔষধ সেবন করে রোগ থেকে আরোগ্য লাভ করছেন । কিছু কিছু এলাকায় লোকজন অসুস্থ হলে রাউজানের বিভিন্ন এলাকায় পল্লী চিকিৎসকের কাছে গিয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন । করেনা ভাইরাসের প্রার্দুভাব শুরু হওয়ার পর থেকে রাউজান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৮ শর্যার একটি ওয়ার্ড ও রাউজান সুলতানপুর হাসপাতালে ২০ শর্যার এটি ওয়ার্ডকে আইসোলেশন ওয়ার্ড হিসাবে প্রস্তুত রাখা হয়েছে বলে জানান রাউজান উপজেলা নির্বাহী অফিসার জোনায়েদ কবির সোহাগ । রাউজান উপজেলা নির্বাহী অফিসার জেনায়েদ কবির সোহাগ আরো জানান রাউজান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও সুলতানপুর হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স, কর্মচারীদের জন্য পর্যাপ্ত সুরক্সা পিপি দেওয়া হয়েছে । গতকাল ২২ এপ্রিল বুধবার সকালে রাউজান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আইসোলেশন ওয়ার্ড ও আলাদা ভাবে তৈয়ার করা চিকিৎসা কর্ণার পরির্দশন করেন রাউজান উপজেলা নির্বাহী অফিসার জেনায়েদ কবির সোহাগ । এসময়ে উপস্থিত ছিলেন রাউজান উপজেলা মাহলা ভাইস চেয়ারম্যান ফৌজিয়া খানম মিনা, রাউজান উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ নুর আলম দীন, ৭নং রাউজান ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বিএম জসিম উদ্দিন হিরু ।