প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হবে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার সূতিকাগার- চুয়েট ভিসি
চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এ বর্ণাঢ্য আয়োজনে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস-২০১৮’ উদযাপিত হয়েছে। এ উপলক্ষে বেলা ১২.৪০ ঘটিকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে থেকে এক আনন্দ র্যালী বের করা হয়। এতে নেতৃত্ব দেন চুয়েটের মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম। র্যা লিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক ও গোল চত্ত্বর হয়ে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে। র্যা লিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডীন, ইনস্টিটিউট পরিচালক, বিভাগীয় প্রধান, সেন্টার চেয়ারম্যান, আবাসিক হলের প্রভোস্টসহ শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী এবং ছাত্র-ছাত্রীগণ অংশগ্রহণ করেন। এ সময় র্যা লিতে অংশগ্রহণকারীরা ডিজিটাল বাংলাদেশের সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত বিভিন্ন প্লে-কার্ড বহন করেন।
এ উপলক্ষে প্রশাসনিক ভবনের সামনে চুয়েট জাতীয় দিবস উদযাপন কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. মোঃ সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে এক পথসভা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে চুয়েটের মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর গতিশীল নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন বাস্তবতায় রূপ নিয়েছে। সরকারি-বেসরকারি সেবা সহজলভ্য হওয়ার পাশাপাশি শিক্ষা ও চিকিৎসা খাতে মানুষ এখন ডিজিটাল সুবিধা ভোগ করছে। শহরের সাথে পাল্লা দিয়ে গ্রাম-গঞ্জের মানুষও এখন ডিজিটাল সুবিধা পাচ্ছে। চুয়েট ভিসি আরো বলেন, বর্তমানে তথ্য-প্রযু্িক্ত (আইসিটি) হচ্ছে দেশের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের অন্যতম প্রধান খাত। সেক্ষেত্রে ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে দেশের প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সূতিকাগার হিসেবে কাজ করছে। শিক্ষার্থীদের ইনোভেটিভ আইডিয়া (অভিনব আবিষ্কার) ও বিভিন্ন অ্যাপস-স্টার্টআপ আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে সহজতর করে তুলতে ভূমিকা রাখছে। সেই অগ্রযাত্রায় চুয়েটে সক্রিয় ভূমিকা অব্যাহত থাকবে।