চর্মরোগ বা ত্বকজনিত রোগ

মানব শরীরের ত্বক বা চামড়া হলো পুরো শরীরকে সুরক্ষাদায়ক সবচেয়ে বড় অঙ্গ। ত্বকে অস্বস্তি বা বিরূপ সৃষ্টিকারী যেকোনো উপাদান থেকে ফোলাভাব, চুলকানি,জ্বালাপোড়া এবং লালচে বা ফুঁসকুড়ির মতো দেখা দেয় যা ত্বকের স্বাভাবিক আকারকে প্রভাবিত করে ত্বকের সংবেদনশীলতা বেড়ে যাওয়া, আঁশের মতো ছাল উঠা, বৃদ্ধি বা র‌্যাশ থেকে শুরু করে ফোঁসকা, গোটা সহ বিভিন্ন আকারের চর্মরোগ দেখা দেয়। সাধারণত উপরোক্ত কারণ সমূহের জন্য চর্মজনিত বা ত্বকজনিত রোগ দেখা দেয়।

লক্ষণ ও উপসর্গ
ত্বকে ঘা, উন্মুক্ত ক্ষত, পুঁজ জমা, চামড়ার রঙ পরিবর্তন, ফোঁড়ার মতো উঠা, চুলকানি ও যন্ত্রণাদায়ক চুলকানি, ফুঁসকুড়ির দাগ, লাল রঙের ফোলা দাগ বা লালচে ভাব, চামড়ায় ছোপ ছোপ দাগ, জলভর্তি বা পনসে ফোসকা, বলি রেখা, মাংসপি- ইত্যাদি।

কারণসমূহ
ওষুধ সেবন, খাদ্যাভ্যাস, পোকা মাকড়ের কামড় থেকে অ্যালার্জি, বয়সজনিত কারণ, গর্ভবস্থা, ত্বকের ক্যান্সার, থাইরয়েড লিভার অথবা কিডনি অসুখ, দুর্বল রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা, অপরিচ্ছন্নতা, জিনগত বা বংশগত কারণ, বিভিন্ন ওষুধ সেবনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, রাসায়নিক বিকিরণ, অত্যধিক রোদে থাকা, পোড়া, ভাইরাস, ছত্রাক, ব্যাকটেরিয়া, অটোইমিউন অসুখ। মনে রাখতে হবে ত্বকজনিত সমস্যাকে সাধারণ মনে করে অনেকে রোগটিকে জটিল করে ফেলে। ত্বকের রোগ অন্য রোগের উপসর্গ হিসেবেও দেখা দেয়। তাই ত্বকজনিত রোগকে অবহেলা না করে চর্ম বা ত্বকজনিত চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া শ্রেয়।

চর্মরোগ বা ত্বকজনিত রোগ
মানব শরীরের ত্বক বা চামড়া হলো পুরো শরীরকে সুরক্ষাদায়ক সবচেয়ে বড় অঙ্গ। ত্বকে অস্বস্তি বা বিরূপ সৃষ্টিকারী যেকোনো উপাদান থেকে ফোলাভাব, চুলকানি, জ্বালাপোড়া এবং লালচে বা ফুঁসকুড়ির মতো দেখা দেয় যা ত্বকের স্বাভাবিক আকারকে প্রভাবিত করে ত্বকের সংবেদনশীলতা বেড়ে যাওয়া, আঁশের মতো ছাল ওঠা, বৃদ্ধি বা র‌্যাশ থেকে শুরু করে ফোঁসকা, গোটা সহ বিভিন্ন আকারের চর্ম রোগ দেখা দেয়। সাধারণত উপরোক্ত কারণ সমূহের জন্য চর্মজনিত বা ত্বকজনিত রোগ দেখা দেয়।

লক্ষণ ও উপসর্গ: ত্বকে ঘা, উন্মুক্ত ক্ষত, পুঁজ জমা, চামড়ার রঙ পরিবর্তন, ফোঁড়ার মতো উঠা, চুলকানি ও যন্ত্রণাদায়ক চুলকানি, ফুঁসকুড়ির দাগ, লাল রঙের ফোলা দাগ বা লালচে ভাব, চামড়ায় ছোপ ছোপ দাগ, জলভর্তি বা পনসে ফোসকা, বলি রেখা, মাংসপি- ইত্যাদি।
কারণ সমূহ: ওষুধ সেবন, খাদ্যাভ্যাস, পোকা মাকড়ের কামড় থেকে অ্যালার্জি, বয়সজনিত কারণ, গর্ভাবস্থা, ত্বকের ক্যান্সার, থাইরয়েড লিভার অথবা কিডনি অসুখ, দুর্বল রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা, অপরিচ্ছন্নতা, জিনগত বা বংশগত কারণ, বিভিন্ন ওষুধ সেবনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, রাসায়নিক বিকিরণ, অত্যধিক রোদে থাকা, পোড়া, ভাইরাস, ছত্রাক, ব্যাকটেরিয়া, অটোইমিউন অসুখ। মনে রাখতে হবে ত্বকজনিত সমস্যাকে সাধারণ মনে করে অনেকে রোগটিকে জটিল করে ফেলে। ত্বকের রোগ অন্য রোগের উপসর্গ হিসেবেও দেখা দেয়।

তাই ত্বকজনিত রোগকে অবহেলা না করে চর্ম বা ত্বকজনিক চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া শ্রেয়।

লেখক: চর্ম, যৌন ও এলার্জি রোগ বিশেষজ্ঞ ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক আল রাজী হাসপাতাল, ফার্মগেট ঢাকা। এ ধরনের রোগে আক্রান্ত হলে যোগাযোগ করতে পারেন-০১৭১৫-৬১৬২০০।