অক্সিডাইজড গহনা

বাঙালি সংস্কৃতিতে গহনার ব্যবহার চলে আসছে আবহমান কাল থেকে। এটি যেমন একদিকে বাঙালির সংস্কৃতিকে সমৃদ্ধ করে তেমনি আনে বৈচিত্র্য।

অনেকেই এই ধরনের গহনা পরতে একটু ভয় পায়। অনেকেই এই গহনাকে একটু বেশিই সেকেলে মনে করেন। অফিসে কিংবা সব সময় বাইরে যাওয়ার সময় কি এই ধরনের গহনা উপযুক্ত কি না তা নিয়ে অনেকেই দ্বিধাদ্বন্দ্বে থাকেন।

তাদের জন্য বলছি, অক্সিডাইজড গহনাগুলো ভারতীয় এবং পাশ্চাত্য যেকোনো পোশাকেই মানানসই। পাশাপাশি সোনার তুলনায় এটি অনেকটাই সাশ্রয়ী মূল্যের এবং আকর্ষণীয়।

তবে এই ধরনের গহনার ক্ষেত্রে অবশ্যই ডিজাইনের ক্ষেত্রে বেশি প্রাধান্য দিতে হবে। তাহলেই যে কোনো অনুষ্ঠানে কিংবা অফিসের পোশাকের সঙ্গে সহজেই এটি মানিয়ে যাবে।

ছোট কানের দুল, নোস পিন, আঙুলের আংটি, টিপ, ব্রেসলেট, বেঙ্গল হিসেবে এই ধরনের গহনা নিয়মিতই পরতে পারেন। অফিস বা প্রতিদিনের বাইরের যাতায়াতে এই গহনা অনেকটাই মানিয়ে যাবে অনায়াসেই।

আরও পড়ুন: গিনেস রেকর্ডে গোঁফের তৈরি স্যুট!

জাঁকজমক অনুষ্ঠানের জন্য সিলভার অক্সিডাইজডের ভারী গহনা, চুরি, টিকলি পরতে পারেন। বিভিন্ন ধরনের ট্রাইভাল অনুষ্ঠানে, ওয়েডিং পার্টিতে ভিডিও স্যুটের জন্যও এই ধরনের গহনা অনেকটাই আভিজাত্য এনে দেয়। সেই সঙ্গে আপনাকে করে তোলে অন্যদের থেকে অনেকটাই আলাদা।

বিভিন্ন সামাজিক উৎসবের পাশাপাশি ঈদ কিংবা পূজায় এই ধরনের গহনার ব্যবহার অনেকটাই বেড়েছে। তাই আপনি চাইলে ঈদের কেনাকাটায় প্রাধান্য দিতে পারেন এসব গহনাকে।