দেশজুড়ে দুর্নীতি আজ প্রাতিষ্ঠানিক রুপ ধারণ করেছে

চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের ওয়ার্ড কমিটি গঠনকল্পে মতবিনিময় সভায় এইচএম রাশেদ খান

ট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এইচএম রাশেদ খান বলেন, দেশজুড়ে দুর্নীতি আজ প্রাতিষ্ঠানিক রুপ ধারণ করেছে। আওয়ামী স্বেচ্ছাচারী শাসনে উদ্ভুত মহাদুর্নীতির প্রবল চাপে গণতন্ত্রকে মাটিতে মিশিয়ে দেয়া হয়েছে। অচিরেই জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত না হলে এদেশকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচানো যাবে না। তাই গণতন্ত্র পুন:রুদ্ধার করতে হলে আমাদের দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে হবে। নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে একটা সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করার লক্ষে আগামীর রাষ্ট্রনায়ক তারেক রহমান এর নেতৃত্বে রাজপথের আন্দোলনে যেকোন ত্যাগ স্বীকারে নেতাকর্মীদের প্রস্তুত থাকতে হবে। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের চরিত্রই হচ্ছে জোর করে ক্ষমতায় থাকা। এর পরের নির্বাচনেও তারা জোর করে, সন্ত্রাস দিয়ে ক্ষমতায় যাওয়ার পরিকল্পনা করছে। তারা জনগণকে ভোট দেওয়ার কোনও সুযোগই দেয় না। এইচএম রাশেদ খান ২১মে শনিবার বিকাল তিনটায় নগর বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে ১৫টি থানার ৪৩টি ওয়ার্ড কমিটি গঠনকল্পে এক মতবিনিময় সভা সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন। চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি ও কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক এইচএম রাশেদ খানের সভাপতিত্বে ও চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক ও চট্টগ্রাম বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক বেলায়েত হোসেন বুলুর সঞ্চালনায় করেন মতবিনিময় সভায় । সভায় আগামী ২২শে মে হতে ২৯শে মে’র মধ্যে প্রত্যেক থানায় কর্মী সভা ও সদস্য ফরম বিতরণ করতে হবে। ২ জুনের মধ্যে সদস্য ফরম দপ্তরে জমা দিতে হবে। ৭জুনের মধ্যে কমিটি দপ্তরে সাবমিট করতে হবে মর্মে সিদ্ধান্ত সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়। সভায় চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক বেলায়েত হোসেন বুলু বলেন, আয়ের তুলনায় দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন উল্লম্ফন ঘটায় মধ্য ও নিম্ন আয়ের মানুষ নীরবে আর্তনাদ করছে। ঘরে ঘরে চলছে বোবা কান্না। কিন্তু নিশিরাতের ভোট ডাকাত সরকার নির্লিপ্ত। ভোটে নির্বাচিত না হওয়ায় এই সরকারের জনগণের প্রতি কোনো দয়ামায়া নেই। তাই আজকে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে এই সরকার কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। কারণ এই দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির ফলে মধ্যস্বত্বভোগীরা যারা লাভবান হচ্ছে, তারা সবাই আওয়ামী লীগার বা আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠনের সঙ্গে জড়িত । মতবিনিময় সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতি শহিদুল্লাহ বাহার, মোঃ সিরাজ, মোহাম্মদ ইউসুফ ,কাজী খায়রুল আলম দিপু , এ্যাড.সাইদুল ইসলাম, মোঃ আসলাম, হারুন আল রশিদ, মামুনুর রহমান, মাঈনুদ্দিন রাশেদ, হারুনুর রশিদ, সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউর রহমান জিয়া , সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক আলী মুর্তজা , যুগ্ম সম্পাদক জমির উদ্দিন নাহিদ , সিরাজুল ইসলাম ভূঁইয়া, গোলাম সরোয়ার ,ওয়াকিল হোসেন,আনোয়ার হোসেন এরশাদ, সহ-সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মান্নান আলমগীর, মোঃ মোখলেছ, সহ-দপ্তর সম্পাদক মোঃ জাহিদুল ইসলাম,ডবলমুরিং থানার আহ্বায়ক আকতার হোসেন বাবলু, বন্দর থানার আহ্বায়ক রিয়াজ উদ্দিন রাজু, কোতোয়ালী থানার আহ্বায়ক এন মোঃ রিমন, খুলসী থানার আহ্বায়ক মোঃ রায়হান,পাঁচলাইশ থানার আহ্বায়ক শফিউল আলম শফি, আকবরশাহ থানার আহ্বায়ক হাসান মাহমুদ,হালিশহর থানার আহ্বায়ক কাফি মুন্না, পাহাড়তলী থানার আহ্বায়ক আনিসুজ্জামান পাটোয়ারী টুটুল, চান্দগাঁও থানার আহ্বায়ক সাজিদ হাসান রনি, বায়োজিদ থানার আহ্বায়ক আলতাফ হোসেন ,বাকলীয়া থানার আহ্বায়ক মোঃ দুলাল । ডবলমুরিং থানার সদস্য সচিব নোমান সিকদার সোহাগ, বন্দর থানার সদস্য সচিব আরমান শুভ, কোতোয়ালী থানার সদস্য সচিব আবদুল্লাহ আল সোনামানিক,, খুলসী থানার সদস্য সচিব বিল্লাল হোসেন বাবু, আকবরশাহ থানার সদস্য সচিব তৌসিফ চৌধুরী , পাহাড়তলী থানার সদস্য সচিব ইস্কান্দার মির্জা , চান্দগাঁও থানার সদস্য সচিব শহীদুজ্জামান শহীদ , পাঁচলাইশ থানার সদস্য সচিব মহিউদ্দিন রুবেল , ইপিজেড থানার সদস্য সচিব মিজান হোসেন, বায়োজিদ থানার সদস্য সচিব কাজী মহিউদ্দিন , হালিশহর থানার সদস্য সচিব মুরাদ হোসেন ,বাকলীয়া থানার সদস্য সচিব মোঃ শামীম, চকবাজার থানার সদস্য সচিব শহীদুল ইসলাম শহীদ । বন্দর থানার সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক জসিম উদ্দিন, খুলসী থানার সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ মনির হোসেন, আকবরশাহ থানার সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ আজাদ, চান্দগাঁও থানার সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক জহুরুল ইসলাম জহির, পাঁচলাইশ থানার সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ সবুজ , বায়োজিদ থানার সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ পারভেজ আহমেদ , হালিশহর থানার সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মীর কাসেম,বাকলীয়া থানার সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক ইসমাইল সুমন ।