সীমান্ত শান্ত হবে, প্রাণহানির ঘটনা ঘটবে না

১৮ বছর আগে চুক্তিটি হয়েছিল। ২০০৩ সালের সেই যুদ্ধবিরতি চুক্তি পাকিস্তান তো মানেই নি, ভারতও পাল্টা গুলি বর্ষণ করেছে সীমান্তে। ২০২০ সালেই মোট ১১০০বার সীমান্ত চুক্তি লঙ্ঘিত হয়েছে। গুলিতে প্রাণ গেছে ১৪০ জনের। বুধবার মধ্যরাত থেকে ভারত-পাক সীমান্তে গোলাগুলি বন্ধ। দু’দেশের সেনাবাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তারা একটি বৈঠকে বসে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। জম্মু কাশ্মীর সীমান্তে বুধবার মধ্যরাত থেকে বাতাসে আর বারুদের গন্ধ পাওয়া যাচ্ছেনা। অস্ত্র সংবরণ করেছে দু’দেশই। হটলাইন বসানো হয়েছে সীমান্তের শীর্ষ সেনাকর্তাদের দপ্তরে।
কোনো সংঘর্ষের খবর মিললেই যাতে সেনা কর্মকর্তারা তা অঙ্কুরেই বিনষ্ট করতে পারেন। দু পক্ষেরই আশা এর ফলে সীমান্ত শান্ত হবে, প্রাণহানির ঘটনা ঘটবে না। সেনার এই সিদ্ধান্ত দু দেশের রাজনীতিবিদরা মানবেন তো? কোটি টাকা দামের প্রশ্ন এটাই।